Search


কিছু কিছু মুভি আছে যেগুলো দেখার পরও তার আবেদন কোনো অংশে ফুরায় না। Scent of a Woman ঠিক সেই ধরণের বিরল মুভিগুলোর একটা। মুভিটা দেখার পর স্তব্ধ হয়ে ভাবছিলাম, একটা মুভি কিভাবে এতটা হৃদয়গ্রাহী হয়! কোন রক্ত মাংশের মানুষের পক্ষে কিভাবে সম্ভব এতটা নিখুঁতভাবে নিজের চরিত্রকে রুপালি পর্দায় ফুটিয়ে তোলা! আমার মনে হচ্ছিলো যে জীবনে আমার আর কোন মুভি দেখা হয় নাই! আর কোন মুভি জীবনে না দেখলেও ক্ষতি নাই!

মুভিটার নাম ভুমিকায় অভিনয় করেছেন Al Pacino ।ভদ্রলোকের অনেক মুভি দেখেছি আগে। কিন্তু বাজী ধরে বলতে পারি এই মুভিটা না দেখে যদি বলতাম "আমি আল পাচিনোর মুভি দেখেছি - তার অভিনয় আমার অনেক ভালো লাগে, তিনি একজন ওস্তাদ অভিনেতা" সেটা হতো মিথ্যা বলা! এই মুভিটা না দেখলে অভিনেতা আল পাচিনো কে চেনা যাবে না। জানা যাবে না কতো বড় মাপের অভিনেতা তিনি। স্যালুট টু আল পাচিনো! উল্লেখ্য, এই মুভিতে অভিনয় করে তিনি অস্কার পেয়েছিলেন।

পাঠক, বিশ্বাস করুণ, উপরের প্যারা দুটি দিয়ে আমি আমার মুগ্ধতার কিয়দংশ মাত্র প্রকাশ করেছি।আমি নগণ্য ব্লগার, কতোটুকুই বা আমার প্রকাশ ক্ষমতা! আমি আমার সীমিত লেখনিতেই প্রকাশ করলাম আমার ভালোবাসা। শুধু একটা কথাই বলতে পারি, এই মুভিটা দেখার পর এখন থেকে আল পাচিনো আমার চোখে অল টাইম বেস্ট। জানিনা কোনো দিন এই ধারণা পালটে দেয়ার মত আর কোনো অভিনেতা আসবেন কি না!

এবার নজর দেয়া যাক মুভির দিকে। লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফ্র্যাঙ্ক স্লেড (আল পাচিনো) একজন রিটায়ার্ড আর্মি অফিসার। অন্ধ, আত্যন্ত বিদ্ঘুটে মেজাজ। দুনিয়ার সব কিছুর উপর রেগে থাকা, বেঁচে থেকেও জীবনের উপর বীতশ্রদ্ধ এক হতভাগ্য ব্যাক্তি। জীবন একসময় তাকে সব দিয়েছিলো। কালের প্রবাহে আজ তিনি অন্ধ। একসময়ের পরাক্রমশালী আর্মি আফিসারের চোখে জীবন এখন শুধুই বোঝা মাত্র!

অন্যদিকে চার্লি সিমস (ক্রিস ও' ডোনেল) একটা স্বনামধন্য প্রিপারেটরী স্কুলের ছাত্র। তার আশে পাশের সবাই বিশাল অর্থবান পিতার সন্তান। কিন্তু সে আলাদা। সে এই স্কুলে পড়তে এসেছে স্কলারশিপ নিয়ে। বাবা মা থাকেন বহু দূরে, অরিগনে (USA) একটা কনভিনিয়েন্স স্টোর চালান তারা।
চার্লি বড়দিন উপলক্ষে বাড়ি যাবে, কিন্তু বিমান ভাড়া নেই যে! কি আর করা পার্ট টাইম জব হিসাবে যোগ দিলো কর্ণেল এর সাহায্যকারী হিসেবে। উদ্দেশ্য বিমান ভাড়ার টাকা জমিয়ে বাড়ি যাবে বড়দিনের ছুটি কাটাতে!

কিন্তু কাজ পুরোদমে শুরু করার আগেই স্কুলের কিছু বখাটে ছেলের দুষ্কর্মের সাক্ষী হয়ে ফেঁসে গেলো সে। আল্টিমেটাম দেয়া হলো তাকে - হয় ধরিয়ে দাও অপরাধীদের, নয়ত শেষ তোমার ভবিষ্যৎ! কাজে এসে খেল আরো বড় ধাক্কা! কর্ণেল যে শুধু বদরাগী তাই না, বরং তার আছে বিশাল এক প্ল্যান - জীবনটাকে শেষবারের মতো উপভোগ করতে চান তিনি। তাই তাকে যেতে হবে নিউ ইয়র্ক!

একদিকে স্কুলের ঝামেলা, অন্যদিকে কর্ণেলের খেয়ালীপনা - চার্লি সম্ভবত পেতে যাচ্ছে তার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো!

প্রিয় পাঠক, আমার মতো নগন্য ব্লগারের পক্ষে রিভিউ লিখে এই মুভির আবেদন বুঝানো সম্ভব নয়। আমার সীমিত ক্ষমতায় যা কুলায় তাই লিখলাম। শুধু এটুকুই বলার আছে - এই মুভিটা না দেখলে আপনার মুভি দেখার ঝুলি থেকে যাবে অনেকটাই অসম্পূর্ণ।

IMDB রেটিং : 7.8/10
আমার রেটিং : 9.5/10

@@@ Md. Nazmush Shakib @@@
The Adjustment Bureau ২০১১ সালে রিলিজকৃত একটা রোমান্স,থ্রিলার ফিল্ম। পরিচালনা করেছেন George Nolfi এবং অভিনয় করেছেন Matt Damon, Emily Blunt । এটাই পরিচালকের প্রথম কাজ। এর আগে তিনি বর্ন আল্টিমেটাম এবং অসেন ১২ এর মত ফিল্মগুলোতে স্ক্রিনপ্লে লিখেছেন। অস্কার বিজয়ী ম্যাট ডেমনের ফিল্ম মানেই প্রেরনাময়ী। স্বাভাবিক। ডেমন এর আগে দ্যা বর্ন ট্রিওলজি, ডিপার্টেড, গুড উইল হাংটিং ইত্যাদি সেরা ফিল্গুলোতে বেশ প্রতিপত্তের সাথে অভিনয় করেছেন। তাছাড়া হলিঊদের বর্তমান সময়ের সেরাদের অবশ্যি একজন।
মুভিটিকে কিছু্টা সাইফাইয়ের ভিতরে থেকে, অন্যরকমের একটা লজিকে কিছুটা রোমান্সের আবহে গড়ে তোলা হয়েছে। ১.৪৫ মিনিটের ফিল্ম। মোটামুটি ভালোলেগেছে ফিল্মটা। বান্যিজিক পাশাপাশি টাইমপাস মুভি। রানিং টাইমের সাথে মুভির স্পিড বেশ ভালো ছিল।

সেরা জুটির কথা উঠলেই উত্তম সুচিত্রার নাম যে কেউ আগে বলবে। কেন ? কারন মুভি দেখলেই বোঝা যায়। এত জোশ ক্যামেষ্ট্রি। সত্যিই রেয়ার !!!
ইদানিং উত্তম সুচিত্রার কিছু মুভি দেখা হয়েছে। একটা একটা করে সিবগুলো মুভির রিভিউ দিয়ে দিব। ডাউনলোড লিঙ্কসহ। ডাউনলোড লিঙ্ক নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। আমার কাছে সব সংগ্রহ করা আছে। দরকার পরলে আপ্লোড করে দিব।
আজ আমাদের কথা হবে উত্তম-সুচিত্রার একটা মুভি যার নাম বিপাশা। নায়িকা ভিত্তিক মুভি হলেও নায়কের চরিত্রের গুরুত্ত্ব বেশি। পুরোনো মুভি দেখে যারা নাক কোচকান তাদের জন্য আমার কিছু সাজেশন আছে। সেই বিষয়েও আগামীতে লিখবো। যাই হোক কাহিনি হালকা জেনে নেই।



X-Men: First Class - মুভি রিভিউ

Posted by Md. Nazmush Shakib On 0 মন্তব্য(সমূহ)

স্নায়ুযুদ্ধের সময়কাল। ১৯৬২ সাল। মানব সভ্যতা সম্মুখিন হলো ২য় বিশ্বযুদ্ধ উত্তর সবচে বড় হুমকির। দুই সামরিক পরাশক্তি - সোভিয়েত ইউনিয়ন আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্মুখীন পরস্পরের। পৃথিবী কেঁপে উঠলো ৩য় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায়।

সোভিয়েত ইউনিয়ন চায় কিউবায় মিসাইল বেস বানাতে। যাতে মুহূর্তের ব্যাবধানে ধুলায় মিশিয়ে দেয়া যায় যুক্তরাষ্ট্রকে! কেন ? কারন, যুক্তরাষ্ট্র গোপনে মিসাইল বেস স্থাপন করেছে তুরুস্কে। ঘরের পাশের এতো বড় হুমকি সহ্য করতে পারে নি সোভিয়েত পলিটব্যুরো! তাই তারা ঠিক করেছে মিসাইল বেস বানাবে কিউবায় - গুঁড়িয়ে দিবে মার্কিন দম্ভ!

সেরা এবং ভালো মুভির লিষ্ট অনেক হয়েছে। Imdb 250 সেদিক থেকে সব থেকে বিবেচনামূলক এতদিন তাই ভেবে আসছিলাম। কিন্তু আজ একটা লিষ্ট পেয়ে চমকে গেলাম। একেবারে আমার মনের মত। এখানে সর্বকালের সবথেকে ভালো মুভিগুলোর একটা লিষ্ট প্রকাশ করা হয়েছে। এখানে রেটিংকে গুরুত্ত না দিয়ে ভোটিং সিস্টেমের মাধ্যমে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। ২০১১ সালে এর শেষ আপডেট করা হয়েছে। সাধারনত আমি যে মুভিগুলো দেখে মুগ্ধ হয়েছি, সেই মুভিগুলোকে লিষ্টের প্রথমে দেখে বেশ অবাক হলাম। আর সিনেঘরে দিয়ে নিজের ডাটাবেজ রাখলাম পাশাপাশি শেয়ারিংও হলো। এখানে প্রায় ১২০০+ মুভি আছে।আমার দেখা মুভিগুলো আমি লাল কালিতে চিহ্নিত করে দিব।



অনেকদিন পর হলিউডের একটি Crime/Thriller মুভি দেখে খুব ভালো লাগলো। দারুনভাবে উপভোগ করলাম মুভিটি। মুভিটির নাম ‘The Lincoln Lawyer’। পরিচালক হলেন ‘Brad Furman’। টানটান উত্তেজনার এই মুভিটি এককথায় দারুন উপভোগ্য বলে মনে হলো আমার কাছে। মুভিটির IMDB রেটিং হলো 7.5। কিন্তু আমি এই রেটিং এর কথা ভুলে গিয়ে সবাইকে মুভিটি দেখতে বলবো। ভালো ২ ঘন্টা সময় কাটবেই বলে আমি মনে করি।


মুভিটির কাহিনী Mick Haller কে নিয়ে। পেশায় সে একজন Defense lawyer। টাকার বিনিময়ে যে যেকোন অপরাধীকেই নির্দোষ প্রমাণ করে ছাড়ে। মুভিটিতে Mick কে একজন লোভী ও দারুন চালুবাজ কিন্তু সাহসী একজন মানুষ হিসেবেই দেখা যায়। কিন্তু এই স্বভাবের কারণে তাকে বেশ কিছু মূল্যও দিতে হয়েছে। তার wife তাকে ছেড়ে চলে যায় এবং কোন police officer তাকে পছন্দ করে না।
মুভির প্রথমেই দেখা যায় Mick কে টাকার জন্য এক ড্রাগ ব্যবসায়ীর সাথে তর্ক করতে। হঠাৎ করেই সেইদিন Mick এক বিশাল ধনী Mary Windson এর ছেলে Louis Roulet এর বিরুদ্ধে করা এক case পরিচালানা করার অফার পায়। এর বিনিময়ে সে বেশ ভালো অংকের টাকারই প্রস্তাব পায়। Louis এর case টি ছিলো Reggie Campo নামের একজন মহিলার করা sexual assault এবং attempt to murder এর অভিযোগ। প্রমাণ হলে যার জন্য Louis কে বেশ অনেকদিনের জন্যই জেলে যেতে হবে এবং একইসাথে গুনতে হবে বিশাল পরিমাণ টাকার ক্ষতিপূরণ। Louis নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলে যে তার বিরুদ্ধে করা এই case টি সম্পূর্ণ ভূয়া এবং তাকে ফাঁসানোর জন্যই এটি করা হচ্ছে। Mick এবং তার সহকারী/বন্ধু investigator Frank Lovin তাদের client কে নির্দোষ প্রমাণের জন্য কাজ শুরু করে দেয়।
কিন্তু সব প্রমাণই যে Louis এর বিপক্ষে। তাহলে কিভাবে Mick ‘Louis’ কে নির্দোষ প্রমাণ করবে ? Mick এবং Frank কিছু theory সাজায় যাতে Louis কে নির্দোষ প্রমাণ করা যায়। হঠাৎ করেই Mick এর বেশ কয়েকবছর আগের পুরনো তার একটি case এর কথা মনে পড়ে যায়। যেটির সাথে বর্তমানের case এর রয়েছে হুবহু মিল। কিন্তু সেটি ছিলো murder case। সেই case টির আসামী Jesus Martinez ছিলো Mick এরই client। সে এখন সেই case টির জন্য সাজা ভোগ করছে। Mick তার সাথে দেখা করতে জেলে যায়।
হঠাৎ করেই Mick এর সামনে পুরো সত্য এসে হাজির হয়। সে বুঝতে পারে Jesus Martinez এবং Louis Roulet এর case টির আসামী কে ?
একসময় Mick বুঝতে পারে আসলে সেও একটি ষড়যন্ত্রের শিকার। তাকে জেনেশুনেই এই case এ জড়ানো হয়েছে। Mick চায় আসল অপরাধীকে ধরিয়ে দিতে। কিন্তু Mick এর প্রতিবাদের সব রাস্তাই বন্ধ হয়ে যায়। হঠাৎ করেই খুন হয়ে যায় Mick এর ঘনিষ্ঠ বন্ধু Frank Lovin। Mick এবং তার পরিবারের উপর আসে হুমকি।
কিন্তু Mick এর ভুলের কারণে যে নির্দোষ Jesus Martinez জেলে murder case এর সাজা কাটছে। আরেকজন অভিযুক্ত Louis এর ভাগ্যও এখন Mick এর হাতে। তাহলে কি Louis Roulet এর ভাগ্যেও Jesus Martinez এর পরিণতি ঘটবে ? আসল অপরাধীকে কি Mick কখনো সবার সামনে আনতে পারবে না ? Reggie এবং খুন হয়ে যাওয়া আগের মেয়েটি ও তার বন্ধু Frank কি সুবিচার পাবে না ? সাহসী Mick যে নতি স্বীকার করতে রাজি না। বাংলায় একটি প্রবাদ আছে , “যেমন কুকুর তেমন মুগুর”। আমার মনে হয় এই প্রবাদকে বিশ্বাস করেই এক নতুন পরিকল্পনা নিয়ে Mick সামনে এগুতে থাকে।

বাকিটা আর বলে মজা নষ্ট করলাম না। একটু কষ্ট করে ডাউনলোড করে বাকিটুকু নাহয় নিজেই জেনে নিন।

কিছু কথা আগেই বলে রাখি। সবগুলোরই ভালো প্রিন্ট এসে গেছে। তাই খুজলেই পেয়ে যাবেন। সম্পূর্ণ আমার ব্যক্তিগত রিভিউ এটি। তাই অনেকের সাথে নাও মিলতে পারে।

Battle-Los-Angeles
আবারো পৃথিবীর উপর এলিয়েন এর হামলা নিয়ে জাকজমক মুভি। এই ক্যাটাগরীর মুভিগুলো নিয়ে তেমন উচ্চাশা না করেই দেখতে বলবো। পৃথিবীর উপর এলিয়েন হামলা করেছে। তাদের হাত থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করতে আর সব মার্কিন সেনাদের মতোই একটি ইউনিট ঝাপিয়ে পড়ে। ভালই টাইমপাস মুভি। খারাপ লাগবে না।

Captain America The First Avenger
এই মুভিটি সত্যি কথা বলতে আমি বেশ এনজয় করেই দেখেছি। সবদিক থেকেই ওয়েল মেইড মুভি বলা যায়। বিখ্যাত কমিক চরিত্র Captain Americaকে কে না চিনে ? কিন্তু কিভাবে আসলো এই Captain America ? সেটিই দেখানো হয়েছে এখানে। বেশ ভালই বলতে হবে।

Diary of a Wimpy Kid 2 Rodrick Rules
খুব মজা দেওয়া Diary of a Wimpy Kid এর সেকেন্ড পর্ব এটি। আগের মুভির প্রায় সবাই এই মুভিতেও আছে। এই পর্বে Greg এবং বড় ভাই Rodrick এর সম্পর্কের উপর জোর দেয়া হয়েছে। প্রথম পর্বের উচ্চাশা অবশ্য এটি মিটাতে পারেনি। তারপরও টাইমপাস মুভি হিসেবে চালিয়ে যেতে পারেন।

Everything Must Go
Will Ferrall এর ড্রামা মুভি। একদিন হঠাৎ করেই একজন মধ্যবয়স্ক লোকের চাকরী চলে যায় এবং wife তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। পকেটেও নেই তেমন টাকা। খুব খারাপ অবস্হায় পরে যায় সে। কিন্তু যত বাধাই আসুক না কেন....জীবন তো আর থেমে থাকবে না। জীবন তার আপন গতিতেই চলতে থাকে। চিত্রনাট্য কিছুটা স্লো মনে হয়েছে। খুব সাধাসিধে মুভি। আমার কাছে তেমন ভালো লাগে নি।

Green Lantern
আরেকটি কমিক চরিত্র নিয়ে নির্মিত মুভি। বিগ বাজেট, তারকাবহুল মুভি ছিল এটি। ভালো টাইমপাস হলেও আমার মনের আশা মেটাতে পারেনি মুভিটি। তাই বলে মুভিটিকে আমি খারাপ বলবো না। বলতে পারি আরো ভাল হতে পারতো মুভিটি।

Horrible Bosses
এটিকে বেশ মজার মুভিই বলতে হবে। অনেক মজা পেয়েছি এই মুভিটি দেখে। বেশ তারকাবহুল মুভি ছিলো এটি। তিনজন মধ্যবয়স্ক ভাল বন্ধু তিন জায়গায় চাকরী করে। কিন্তু এক জায়গায় তিনজনের মিল আছে। তিনজনের বসই দারুন বজ্জাত এবং অফিসে জ্বালিয়ে মারে। বিরক্ত হয়ে তিন বন্ধু মিলে বসদের খুন করে ফেলার সিন্ধান্ত নেয়। তারপরই নানা মজার ঘটনায় মুভিটি এগিয়ে যেতে থাকে। মজাই পাবেন দেখতে।

Priest
আমার কাছে এই মুভিটি দেখে মনে হয়েছে খুব আধুনিক টেকনোলজি ও বিগ বাজেটে নির্মিত শাকিব খান মার্কা বাংলা অথবা হিন্দী মুভি দেখছি আমি। মুভিটির ট্রেলার দেখার পরই কেন জানি মুভিটি দেখতে আমার তেমন আগ্রহ আসে নি। তারপরও কেন জানি দেখলাম এবং দেখে বিরক্ত হলাম। মানুষ বনাম ভ্যাম্পায়ারদের মধ্যকার লড়াই নিয়ে নির্মিত মুভি। কিন্তু কাহিনী বিন্যাস পুরো বাংলা মুভি। বিশ্বাস না হলে দেখুন।

Rise of the Planet of the Apes
একেই বলে মনে হয় মুভি। এ বছরের সেরা কিছু মুভির মধ্যে আমি নির্বিদ্ধায় একে রাখবো। কি অভিনয়, কি পরিচালনা, কি চিত্রনাট্য, কি স্পেশাল এফেক্ট !! সবদিক থেকেই মনোমুগ্ধকর দুঘন্টা কাটিয়েছি এই মুভিটি দেখে। এটির ব্যাপারে আর কিছু বলার নেই। প্রায় সবাই মনে হয় দেখে ফেলেছেন অথবা দেখার অপেক্ষায় আছেন।

Source Code
একেবারেই ভিন্নধর্মী প্লট নিয়ে নির্মিত সাই-ফাই এই মুভিটি আমার কাছে বেশ ভালই লেগেছে। বেশ কিছু নতুনত্ব আছে কাহিনীতে। আমেরিকা এক নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার করে। যার সফল প্রয়োগে দেশ আরো সিকিউরড থাকে এবং আরো উন্নতির পথে এগিয়ে যাবে। সেই প্রযুক্তির প্রথম পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরু হয়। ভালো এনজয়বল বলেই আমি মেনে নিবো।

Super 8
আরেকটি এলিয়েন নিয়ে নির্মিত মুভি। কিন্তু এটির কথা আলাদা। স্টিভেন স্পিলবার্গ যে এটির প্রযোজক এবং জে.জে. আব্রামস হলেন পরিচালক। আবারো আমেরিকার এক ছোট শহরে হামলা করে এলিয়েন। সবাইকে মেরে ফেলতে থাকে। সেই শহরের ছোট কিছু ছেলের একটি গ্রুপ কাউকে না জানিয়ে সেই এলিয়েনের বিরুদ্ধে এক অভিযানে নামে। বাকিটুকু দেখে জেনে নিয়েন। তবে মুভিটি ভালো লাগবে বলেই মনে হয়। আমার কাছে বেশ লেগেছে।

Fast Five
অনেকদিন পর পরিপূর্ণ ও ওয়েল মেইড অ্যাকশন মুভি পেলাম। আবার হাজির বিখ্যাত মুভি ব্র্যান্ড। আগের সবাই থাকলেও এই পর্বের নতুন আকর্ষন ‘The Rock’। এবারের কাহিনীর জায়গা ব্রাজিলে। সবাই মিলে ব্রাজিলের এক পাওয়ারফুল ও ভয়ঙ্কর ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে নামে। মিশন একটাই। তাকে শেষ করে দিতে হবে। অনেক ভালো ও বেশ এনজয় করার মতোই মুভি এটি। সবদিক থেকেই ভালো লেগেছে মুভিটি। এটিও মনে হয় প্রায় সবাই দেখে ফেলেছেন।

Limitless
একজন ব্যর্থ লেখক একটি ড্রাগস এর সন্ধান পায়। যা খাবার পর মানুষের চিন্তা-শক্তি ক্ষমতা, নানা কিছুর অবজারভেশন ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়। সে এগুলো খেয়ে সফলতা পেতেও শুরু করে। কিন্তু তার সে জানেনা আরও ভয়ঙ্কন কিছু তার জন্য অপেক্ষা করছে। খুবই ভালো লেগেছে। বেশ থ্রিল পাবেন। প‌্যায়সা ঔসুল।

Win Win
একজন আইনজীবি তার পরিবার নিয়ে থাকে। কিন্তু টাকার কিছু সমস্যার জন্য সে কিছুটা হতাশ থাকে। তাই অনেকটা জোর করেই সে একজন বুড়োর দায়িত্ব নেই। কারণ এর জন্য সে পাবে মাসে ১৫০০ ডলার। কিন্তু হঠাৎ করেই সেই বুড়োর নাতি এসে হাজির হয়। ভালো ড্রামা মুভি। আমার ভালো লেগেছে।

The Conspirator
আব্রাহাম লিংকনকে হত্যা করা হয়েছে। এর জন্য দায়ীদেরকেও গ্রেপ্তার করা হয়। কিন্তু এক তরুণ আইনজীবির বিশ্বাস এদের মাঝে একজন নির্দোষ। সে তাকে বাচানোর সংগ্রাম শুরু করে। খুব উপভোগ্য মুভি। একদম সত্য ঘটনার উপর নির্মিত। বেশ ভালো মুভি।

Water for Elephant
একজন তরুন ভেট শিক্ষার্থী তার ফাইনাল পরীক্ষার দিন বাবা-মা মারা যাবায় অংশ নিতে পারে নি। সে এসে এক সার্কাস দলে যোগ দেয়। কিন্তু সার্কাস দলের মালিকের বউকে তার ভালো লেগে যায়। সবার ভালো না লাগতেও পারে কিন্তু ড্রামা এই মুভিটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে।

Kill The Irishman
১৯৭০ সালের দিকে আমেরিকার মাফিয়া জগত নিয়ে মুভিটি।যখন মাফিয়াদের ভিত নারিয়ে দেয় মাত্র একজন লোক। সত্যি ঘটনা নিয়ে মুভিটি ভালো লাগবে। মুভিটির রেটিং দেয়ার সময় আমি ইচ্ছে করে ১পয়েন্ট বাড়িয়ে দিয়েছি শুধুমাত্র Danny Greene এর সম্পর্কে নেট থেকে আরো জানতে পেরে।

The Lincoln Lawyer
এই মুভির কাহিনীও একজন আইনজীবিকে নিয়ে। একজন ধনীর নামে করা মামলা পরিচালনা করতে গিয়ে সে দেখতে পায় সেই ধনী লোকটির যেভাবেই হোক কেস জেতার সব ক্ষমতা আছে। কিন্তু একসময় সে তার পুরনো এক কেসের সাথে এই কেসের মিল খুজে পায়। মুভিটি একবার দেখতে বসলে শেষ না করা পর্যন্ত উঠা যায় না। এই মুভি নিয়ে আমার আলাদা পোষ্ট আছে। তাই কিছু বললাম না।

আমার পারসোনাল রেটিং........
Battle-Los-Angeles -4.5/10
Captain America The First Avenger - 7/10
Diary of a Wimpy Kid 2 Rodrick Rules - 6.5/10
Everything Must Go- 4/10
Green Lantern- 5.5/10
Horrible Bosses- 7/10
Priest- 2/10
Rise of the Planet of the Apes- 7.5/10
Source Code- 7/10
Super 8- 8/10
Fast Five- 7/10
Limitless-7.5/10
Win Win-7/10
The Conspirator-7/10
Water for Elephant-6.5/10
Kill The Irishman-7.5/10
The Lincoln Lawyer-7.5/10


কেমন হতো যদি এই রকম হতো আপনার ক্ষেত্রে?


আপনি একজন ছাপোষা সেলসম্যান, নুন আনতে পানতা ফুরায় অবস্থা। জীবনের উপর বিতৃষ্ণা ক্রমশই বাড়ছে। পরিবারের সাথে কোন সম্পর্ক নেই বললেই চলে - দূরে সরে আছেন অভিমান করে।জমজ ভাই সামরিক বাহিনীতে আছে - উচ্চাকাঙ্ক্ষী, মেধাবী, সফল একজন মানুষ। আর আপনি? পুরো উল্টো - উদ্যমহীন একজন মানুষ। কিন্তু ভাইকে আপনি ভালোবাসেন জান দিয়ে, একমাত্র প্রিয়জন আপনার এই দুনিয়ায়। আপনার প্রেরণা।


একদিন খবর পেলেন ভাই মারা গেছে রোড এক্সিডেন্টে। শোকাভিভূত আপনি চিরনিদ্রায় শুইয়ে দিলেন ভাইকে। কিন্তু তার পরেই শুরু হয়ে গেল সব অদ্ভুত ঘটনা।


কে যেন আপনার ব্যাঙ্ক আকাউন্টে পাঠিয়েছে মোটা অঙ্কের টাকা! খুশি হয়ে টাকা তুলে বাড়ি এলেন - আজ মিটিয়ে দিবেন বাড়িওলির বকেয়া। কিন্তু একি! কারা যেন আপনার রুমে রেখে গেছে বিপুল পরিমান অস্ত্র সস্ত্র! সেই সঙ্গে বিপুল পরিমান বিস্ফোরক আর গোলা বারুদ। আপনি যখন হতভম্ভ হয়ে ভাবছেন এটা কি হলো ঠিক তখনি পেলেন এক রহস্যময় ফোন। নারীকন্ঠে আপনাকে নির্দেশ দেয়া হলো পালিয়ে যেতে। কেন? আপনি নাকি টেররিস্ট তাই আপনাকে ধরতে আসছে এফ বি আই!


হতভম্ভ আপনি পালাতে পারলেন না, ধরা পরে গেলেন এফ বি আই এর হাতে। কিন্তু ওদের ইন্টারোগেশন সেল থেকে আপনাকে বের করে আনলো সেই ফোন কলার! একের পর এক নির্দেশ দিয়ে ব্যাতিব্যাস্ত করে তুললো আপনাকে। আপনি জড়িয়ে পরলেন এক ভয়ানক চক্রান্তে।


প্রিয় পাঠক, এটা একটা মুভির কিয়দংশের বর্ণনা।

ঠিক উপরের বর্ণীত অবস্থায় আপনি Jerry Shaw (Shia LaBeouf) কে দেখতে পাবেন

ঈগল আই

মুভিতে।


দেখতে পাবেন আরও অনেক মানুষকে যারা জড়িয়ে গেছে এই অদৃশ্য নির্দেশ এর জালে। যে নির্দেশ অমান্য করা মৃত্যুর শামিল - হয়তো মৃত্যু থেকেও ভয়ঙ্কর।

কি চায় এই রহস্যময় নির্দেশ দাতা? শুধু মাত্র ফোনেই যার নির্দেশ পাওয়া যায়! কি তার উদ্দেশ্য? জানতে হলে দেখে ফেলুন মুভিটা আর শেয়ার করুন আপনাদের মতামত।


ভালো টাইম পাসিং মুভি। বহুল চর্চিত কনসেপ্ট। আর সিরিয়াস মুভিখোর দের জন্য অবশ্যই রিকোমেন্ডেড নয়। খুব আশা ভরসা না নিয়ে দেখতে বসলে আশা করি ভালই লাগবে।



আই এম ডি বি রেটিং : ৬.৬/১০

আমার রেটিং : ৬/১০

@@@ Md. Nazmush Shakib @@@


আমার সর্বদাই নন হলিউড বিশেষ করে এশিয়ান ফিল্মগুলো ভালো লাগে। আর এশিয়ান ফিল্মের ভিতরে সব থেকে ভালো ফিল্ম বানায় সাউথ কোরিয়ানরা। যদি ওদের বেশি ফিল্ম আমি দেখি নাই। কিন্তু কিছু মুভি আমার টার্গেটে আছে। মুভি নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে অনেক কিছুই চোখে পরে যায়। আর আমার ফলো লিষ্টে প্রায় ১০০ এর উপরে মুভি ইনফো সাইট আছে। তারাও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দিক থেকে রেকমেন্ড করে। তাই সহসাই বলা যায় মুভিগুলো বেশ ভালো হবে। আর আমি এখানে কিছু স্পেশাল কোরিয়ান মুভির লিষ্ট দিলাম। ৭ পর্বে শেষ করা হবে। যা আমি মাষ্ট বলছি এবং আশা রাখি আপনারা আমার সাথে একমত হবেন। আমি টুকরো কিছু কথা বলে দিবো। এবং এখানের প্রটিতি মুভি নিয়ে আলাদা আলাদা করে পোষ্ট হবে।



যারা আমার ব্লগ পড়েন তারা মাত্রই জানেন যে আমি পিওর ড্রামা খুব পছন্দ করি। যদিও ক্রাইম ড্রামাই আমি বেশি দেখি কিন্তু পিওর ড্রামা আমার সবথেকে প্রিয়। বাংগালির ছেলে, বড় হয়েছি আকাশ,বাতাসের সংস্পর্শে, পরিমিত আবেগ এবং খুব কাছ থেকে ছুটতে থাকা মানুষের ঘামে জীবনের লবনাক্ত স্বাদ পেয়েছি। যুক্তির এ পর্যায়ে পিওর ড্রামা ভালোলাগা কি স্বাভাবিক না।
এর আগে আমি একবার ড্রামা জেনার ভিতর ও বাহিরের কথা বলেছি। এবং আমার পছন্দের সেরা কিছু ড্রামা মুভির কথাও উল্লেখ করেছি। পোষ্টটি এখানে

ড্রামা পরিচিত সাধারনত মানুষের জীবনের ভার্চুয়ান সংস্করন হিসেবে। তারমানে বুঝতে পারছেন ?
ড্রামা ফিল্ম একমাত্র জীবনের কথা বলে। পরিস্কার জীবনের ফলাফল। সত্যিকার অর্থে জীবনধারন ও এর কর্মকর্তাদের সমালোচনাই হলো ড্রামা সংগা।
কোলকাতার ফিল্ম বরাবরই একটু ভারি ভারি হয়। বিশেষ করে আর্ট ফিল্মগুলো বেশ প্রশংসনিয়। আমি তুমি আর ন্যাকামির যুগ কোলকাতার শুরুতেও ছিলনা এখনও নেই। মাঝে কিছুদিন এসেছিল । আর অঙ্কের এই পর্যায়ে কোলকাতার ফিল্মগুলো বেশ দেখা হয়। এই ফিল্মটা ডাউনলোড করা ছিল কিন্তু দেখা হয় নাই। আজ দেখে ফেললাম। রিভিউ লেখার কোনো ইচ্ছা ছিলনা কিন্তু এক ফেসবুক বন্ধুর জন্য লেখা।

মুভিটি পরিচালনা করেছেন অঞ্জন দত্ত। তার কথায় পরে আসছি। অভিনয় করেছেন পরমব্রত,রুদ্রনীল এবং শাশ্বত চক্রবতী । পরমব্রত এবং রুদ্রনীল দুজনেই টলিঊডের বেশ ঝুনা প্লেয়ার। সেরা ১০ এর নাম বললে ওদের প্রথম দ্বৃতীয় স্থানে রাখার চেষ্টা করবো।


এশিয়ান ফিল্মগুলো আমার বেশ ভালোই লাগে। কারন আছে, পরিবেশ, আর চেনা জানা গল্প। বাপ দাদাদের মুখে শোনা আর ইতিহাস বইয়ের সাথে কিছুটা মিল বেশ ভালোই লাগে। অন্তত্য বারুদ পোড়া গন্ধটার থেকে ভালো। ঢাল তলোয়ারের ব্যাপারগুলো বেশ আকর্ষনিয়।
Red Cliff সেরকমের একটা ফিল্ম। এ ধরনের ফিল্মগুলো আমি জাষ্ট গিলি। ভাষাগত দিক দিয়ে কিছুটা সমস্যা সর্বদাই হয়, কিন্তু ভালোলাগার পরিমান অপরিবর্তনিয়।
প্রাচিন চিনের থ্রি কিংডম এর উপর ভিত্তি করে বেশ কয়েকটা মুভি হয়েছে। আমিও বেশ কয়েকটা দেখেছি। কিন্তু এটা ছিল একটু আলাদা। এটা বেশ বড় লেনথ এর মুভি। ২ খন্ডে ভাগ করে ২ বছরে রিলিজ করা হয়েছে।  জন উ এটা পরিচালনা করেছেন বেশ কারিগরির মাধ্যমে। সর্বকালের সব থেকে বেশি খরচে এশিয়ান ফিল্ম এটা। দেখানোর তাগিদেই প্রচুর খরচ করেছেন তিনি। জমিয়ে জমিয়ে।


রুপকথা কার না পছন্দ। কার না ভালোলাগে ডিজনীর মুভি। কার না ভালোলাগে ছেলেবেলার আজেবাজে কল্পনার সংস্করন। ডিজনী আমাদের সাইকোলজি বোঝে। বোঝে আমার দুর্বলতা কোথায়। তাইতো কত শত মুভির ভিড়ে সেই কবে থেকে ডিজনী নিজের তৈরী করা স্থান দিন দিন বাড়িয়ে চলছে।
Bridge to Terabithia । একটি কল্পনার গল্প। গল্প সপ্নের। একটা শিশুতোষ হৃদয়ের পরিপুর্ন আবেগের গল্প। গল্প পেয়ে হারানোর, গল্প বিজয়ের। যদিও পুরো মুভিতে বাচ্চা বাচ্চা একটা ভাব ছিল তারপরও দেখতে বেশ ভালোলেগেছে।

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র' বলতে অবিভক্ত বঙ্গ (১৯৪৭ পর্যন্ত) থেকে শুরু করে পূর্ব পাকিস্তান এবং ১৯৭১ সালের পর স্বাধীন বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পকে বোঝায়। অবিভক্ত বাংলার চলচ্চিত্র অংশটুকু স্থান-কাল বিচারে এই নিবন্ধ এবং পশ্চিমবঙ্গের চলচ্চিত্র নিবন্ধে আলোচিত হবে। অবিভক্ত বঙ্গের যে চলচ্চিত্রগুলোর সাথে পূর্ব বঙ্গের সম্পর্ক ছিল সেটুকুই এখানে আলোচিত হবে।

ইনশেপশন দেখেছেন???
খুব ভাবিয়েছে তাইনা ?

স্বাভাবিক !!
হ্যা এরকম কিছু মুভির নাম জানাবো আজকে যেগুলো সপ্নের উপর করা হয়েছে, সপ্নকে থিম ধরে নির্মান করা হয়েছে মুভিগুলো।
কিছু কিছু তুলনা করেছে বাস্তব আর সপ্নের।
কিছু কিছুতে বাস্তবকে সপ্নের রুপান্তর ব্যাখা দিয়েছে।
কিছু কিছু বাস্তবের সমাধান দিয়েছে মুভিতেই।

কোন আবার সপ্নের আলসেমিকে হরর হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। কোথাও আবার গুরুত্ত্ব অতিরিক্ত দেওয়া হয়েছে। বাস্তবতার আলক্ষে সৃষ্টি এই মুভিগুলোর নাম নিচে দেওয়া হলোঃ

ক্রাইম,ড্রামা। আমার খুব পছন্দের একটা জেনার। মনমুগ্ধ হয়ে এই মুভিগুলো উপভোগ করার জন্যই। 
সাধারনত মুভিগুলো সত্যিকার কাহিনি অবলম্বনেই করা হয়। যাতে করে ব্যাপারটা আর সুন্দর করে মানুষের কাছে উপস্থাপন করা যায়। নিয়মিত বের হছে অজস্র ক্রাইম, ড্রামা ফিল্ম  । কোটিদের ভিড়ে City of God বেচে থাকা একটা জিনের মত। সপ্তাহ হলো দেখলাম। এরকম অসাধারন ইন্টারটেইনমেন্ট খুব কম মুভিতেই পেয়েছি। ২ ঘণ্টার মুভি চোখের পলকে সময় গিললো। টেনে ছেচড়ে নিয়ে গেল ব্রাজিলে, একটা নষ্ট সময়ে, অরক্ষিত পরিবেশ এবং অসম্মানের দেশে।

ইন্ডিয়ার প্রথম এবং সেরা সুপার হিরো মুভি।অচিরেই আসছে কিং খান শাহরুখের Ra one । এই মুভি যতটা আলোচনায় এর আগে কোনো মুভি ইন্ডীয়ায় এমন আলোচনায় এসেছে বলে মনে হয় না। যাই হোক আসুন দেখা যাক এই মুভি কি দিতে যাচ্ছে আমাদের। অসাধারন মুভির পোষ্টার টা একবার ভালো ভাবে খেয়াল করি। ঘটনা ধরতে পেরেছেন।
পৃথিবি ধ্বংস হবে !!! আর এই টপিকে কত না মুভি আছে। যে যার লজিক নিয়েই আছে। প্রতিনিয়ত বের হচ্ছে বেশ ভালো ভালো মুভি। কেউ লজিক আনছে অংকে,কেউ সায়েন্সে,কেউ ফিউচার টেলে, কেউ প্রকৃতীর বিরুদ্ধে যাবার ষড়যন্ত্রে। কথা ঐ একটাই পৃথিবী বেশিদিন নেই। যেয় যায় অবস্থা। 
আর থিমের উপরে নির্মিত মুভি Knowing । অভিনয় করেছেন Nicolas Cage । কেজের অভিনয়টা এখানে ভালোভাবেই ফুটেছে। কিন্তু আর একটু দরকার ছিলো। কাহিনির সাথে তাল রেখে কিছুটা সাস্পেন্স মুর্তি তার মাঝে দেখতে চাওয়াটা খুব স্বাভাবিক।



পৃথিবির কোনো জিনিষি ফেলনা না। এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। হয়তো অনেকেরও একই মতামত। এবং এই মুভিরো একই মতামত। সবকিছু যে নিয়মতান্ত্রিক। এবং প্রকৃতিপ্রদত্ত। তার একটা ক্লাসিকফিকেশনে ঢুকে এই মুভি ভাবা হয়েছে।
কিছু কিছু মুভি থাকে যেগুলো একটূ ট্রাকের বাইরে ভাবা হয়েছে, এবং যেগুলো সভাবতই মনের উপর হালকা একটু চাপ দেয়। ভাবতে শেখায়। ভাবায়। মনে রাখায়। Awake নির্মিত হয়েছে রকমের একটা টপিকের উপরে। মৃত্যু। সব থেকে সহজ এবং অমুলদ হিসাব। এই টপিকে হাজার মুভি রয়েছে, খুব কমন। আমি গোটা দশেক দেখেছি। তাদের ভিতরে এটাই আমার কাছে সব থেকে ভালো লেগেছে।
  ২২ বছর বয়সি Clay Beresford মুল চরিত্র। ব্যাবসায়িক এবং পারিবারিক দিকে সে খুব সফল। anesthetic awareness এ সে আক্রান্ত হয়ে একটা প্রাইভেট হসপিটালে ভর্তি হয়। এক পর্যায়ে তার হার্ট সার্জারি জারী হয়। অপারেশন থিয়েটারে তার আন্তা তার থেকে বের হয়ে আসে। পুরো মুভিটা ওখানেই শুরু ওখানেই শেষ।
এর আগে পোষ্ট করেছিলাম হলিঊড থেকে কপি করা বলিঊড মুভি। সেখানে প্রায় ২০০ মুভি ছিল। ২০০৭ সালের আগের মুভিগুলোর লিষ্ট ছিল। এবার আপডেট করলাম। এখানে পাবেন ২০০৭ সালের পর থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত কপি পেষ্ট করা মুভি। এমন কিছু কপি আছে যা দেখে মাথা ঠীক রাখা দায়। দেখা যাক আপনাদের কেমন লাগে।
বিঃদ্রঃ এখানে কিছু মুভি আছে যেগুলো ফ্রেম বাই ফ্রেম কপি। আবার কিছু আছে ছায়া অবলম্বনে। আবার কিছু আছে আইডিয়া একই। সবকিছুর বিস্তারিত বলা সম্ভব না। যেটা জানার দরকার আমাকে জানালে আমি বলে দিব। কমেন্টকরবেন আশা করি।
হলিউড আভাটার নিয়ে বিশ্বে অনেক মাতামাতি হয়েছে। আমদের অনেকেরই জানা নেই বলিউডে একটা আভাতার আছে। দুটোর মাঝে আছে অদ্ভুদ কিছু মিল। আসুন দেখি।
পোষ্টার এক

দুটোতেই নায়ক প্যারালাইসড থাকে
এটাও মারভেলের এবং সুপারহিরো মুভি। মারভেল জাত চিনেছে। আয়রন ম্যানের পর এরকমের মুভি করা শুরু করেছে। যতটা আশা করেছিলাম তার থেকে অনেক বেশি পেয়েছি থোর দিয়ে।
থোর মুল চরিত্র। Asgard দেশের রাজপুত্র সে। সম্প্রতি তার রাজা হবার কথা। কিন্তু কিছু কর্মকান্ড এবং অতিরিক্ত বদ মেজাজের জন্য তার পিতা তাকে পৃথিবিকে নিক্ষেপ( একটি টাইম মেশিং বা ঐ টাইপের ট্রান্সফার যন্ত্র বাবস্থার মাধমে) করে। শাস্তি সরুপ তার প্রধান অস্ত্র বিশালাকার হামারটাকে অকেজ করে দেওয়া হয়। হামারটার সংস্পর্শ পৃথিবিতে এসে পেলেও সে সেটা কাজে লাগাতে পারেনা,। পৃথিবিতে তার আগমন বিজ্ঞানি সমাজে বেশ আলোড়োন তোলে। নায়িকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন অস্কার বিজয়ী, আমার পছন্দের এবং সেরা অভিনেত্রি নাটালি পোর্টমান। তার মুখদিপ্ত দেখেই প্রশান্তি ।

A Clockwork Orange !!! ধ্রুপদী সঙ্গীত,ধর্ষণ ও অতিমাত্রায় সহিংসতা এর মূল আকর্ষন। 

Stanley Kubrick এর পরিচালনা, Malcolm McDowell এর অভিনয় আর টানটান কাহিনির সমন্বয়ে এটা একটা টাইমবোম্বে পরিনত হয়েছে। কিছু মুভি থাকে যার কোনো তুলনা হয় না। এটা সেরকমেরই একটা মুভি। আমার দেখা সেরা মুভিগুলোর একটি এটি। ব্যক্তিগতভাবে একে আমি রেটিং দিব ৯.৫ ।

এটি প্রধান চারটা শাখায়   অস্কার নোমিনেশন পেলেও জিওততে পারেনি। সেবার অস্কার ঘরে নিয়েছে The French Connection

যাই হোক, কিছু মুভি আছে যা আলোচনার অন্তহিন। মানে যা নিয়ে ঘন্টারপর ঘন্টা আলোচনা করা যায়। এটা সেরকম একটা মুভি।

সুপার হিরো মুভি!!!! সাথে মার্ভেল। যারা হলিঊড দেখেন তারা এই নামটার সাথে বিশেষভাবে পরিচিত।  X-Men। আর  X-Men মানেই Hugh Jackman। এখানে রয়েছে ভিন্নতা।এটা প্যিকুয়াল। তাই এখানে Hugh Jackman অনুপুস্থিত। 
এখানে তুলে ধরা হয়েছে আমাদের সবার পরিচিত  প্রফেসর এক্স এর সুপারহিরো হবার পেছনের কাহিনি।
  ১৯৬২ সাল। ৩য় বিশ্বযুদ্ধএর আয়োজন চলছে। তার সাথে X-Men দের একটা সম্পর্ক। সেটা ঠেকানো। আর এর উপরেই কাহিনি আগাবে। সেরকম প্যাচের কোনো কাহিনি না। দেখলেই বুঝতে পারবেন। 
Personal Rating: 6.5


বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষার্থি এই সিরিজটা পড়েছে। এবং আমার মত তারাও বেশ মজা পেয়েছে। ৪-৫ টা বাদে রানার সকল বই কোনো না কোনো বইয়ের ছায়া অবলম্বনে বা রুপান্তর। আর সেসব রাশিয়ান,থাইলান্ড এবং ইংলিশ বইয়ের কাহিনি নিয়েও তৈরী হয়েছে মুভি। আমি এখন সেরকম কিছু মুভির নাম বলবো। MR-9 ফ্যানরা, এখন ভিজুয়ালে পাবে রানার স্বাদ। ব্লগার, মুভি পাগলা দ্বিপের নতুন আকর্ষন। তো আর দেরি নয় শুরু করা যাক।
প্রথমে মাসুদ রানার সেরা ২ টা বইয়ের ইংলিশ মুভির নাম দেই।
গতকাল এই IMDB Top 250 !!! সব থেকে বেশি মুভি যেসব অভিনেতার !!! পোষ্টটা করেছিলাম। অনেকে বললো পরিচালকের রিসার্চটাও দিয়ে দিতে। দিলাম আজকে। দেখুন আর ডাউনলোড করুন!! দেখা যাচ্ছে কয়েকজন পরিচালক বেশ দাপটের সাথেই এখানে বিরাজমান। এবং আর মজার ঘটনা হলো, তাদের অনেকেরি আরো বেশ কয়েকটা মুভি আগে ছিল কিন্তু এখন লিষ্টে নাই। আকফ্রেড হিচকক এখন সব থেকে উপরে আছে। তার মুভি মোট ৯ টা। পরের পজিশনে আছেন স্টান্টলি কুব্রিক। দুইজনই আমার খুব প্রিয় ডিরেক্টর।

IMDB Top 250 !! এটা মুভির রেটিং ভোট এবং সমালোচলকদের মতামতে নির্মিত। এখানে আমরা খুব ভালো মুভি পাই। আর সেই মুভিগুলো ছড়ানো ছিটানো। আমার কালেকশন থেকে একটা নতুন ডক শেয়ার করলাম। অভিনেতা অনুসারে আই এম ডি বি। এখানে আমি যে অভিনেতাদের পছন্দ করি এবং যাদের চিনি তাদেরটা দেওয়া হলো। আপনিও আপনারটা দিতে পারেন। আমি পরে এডিট করে দিব।


আমার সব থেকে ফেভরেট অভিনেতা -
Robert De Niro। তিনি আছেন ১ নং পজিশনে। সর্বমোট তার ৮ টা মুভি আছে এই ২৫০ লিষ্টে।
ড্রামা মানে হলো বাস্তবসম্মত নাটক । অর্থাৎ অভিনয়ের ছলে বাস্তবতাকে ফুটিয়ে তোলাকেই ড্রামা বলে। সাধারনত নাট্যমঞ্চের অভিনয়কেই ড্রামা বলা হয়। কিন্তু ফিল্ম জেনারের একটা টার্মও হলো ড্রামা। যার সংগা অনেকটা এক আবার ভিন্ন।


সাধারনত ড্রামা ফিল্ম বলতে বাস্তব,বিশ্বাসযোগ্য গল্প যাতে রয়েছে আবেগের ছড়াছড়ি আর নান প্রশ্নের উত্তর, যাতে রয়েছে জীবনের নানা দিক, শিক্ষা। সংস্কৃতি আর কিছু মনকাড়া সংলাপ যা সাধারনত আমরা বলে থাকি এবং শুনে থাকি প্রতিনিয়ত।


আমার সব থেকে পছন্দের জেনার হলো ড্রামা। আজ সকালে হিসেব করে দেখলাম আমার প্রায় দুই শতাধিকের উপরে ড্রামা ফিল্ম দেখা হয়েছে। ৭০ % ড্রামা ফিল্ম আমার কাছে ভালো লেগেছে। ভাবলাম এই ভালো লাগাটা শেয়ার করি।
সারাদিন মেতে থেকে থাকি হলিঊড নিয়ে। নিজের থেকেই ফিল করলাম বাংলা নিয়ে কিছু লিখতে। সরাসরি নিজের অভিজ্ঞতায় না গিয়ে,নেট ঘেটে ধার করে এই পোষ্ট করলাম। আশা করি ভালো লাগবে। বিস্তারিত কিছু বলছি না। শুধু একটা লিষ্ট দাড় করালাম।


সর্বকালের সেরা বাংলাদেশী চলচ্চিত্রঃ সমালোচক দৃষ্টিকোনে


বাংলাদেশে প্রচুর পরিমান মুভি মুক্তি পাচ্ছে নিয়মিত। যে কেউ স্বিকার করবে এখনকার মুভি কিছুই না। বাইরের কথা কি বলবো আমরা নিজেদের তুনলাই নিজেরা দিতে পারিনা এখন। যাই হোক দেখি সেরা মুভিগুলোর নাম। যা সমালোচকদের রায়ে নির্বাচিত হয়েছে।
এ বছরের শুরুর দিকে বেশ হতাশ করেছে। ট্রান্সফরমার, হ্যারি পটারে সিনেপলেক্স মেতে থাকলেও বরাবরের মত এবারো সেগুলো ছিন এক টানা। একই স্বাদ একই আমেজ। ভিন্ন কিছু আশা করার যায় নি। সেরকম কোনো মুভি আসেনি। জুনের পর থেকে বেশ কিছু মুভি এসেছে যেগুলো সত্যি অসাধারন। যেগুলো মাষ্ট সি। এরকমের ২০ টা মুভির কথা বলবো। এগুলো দেখলেই বছর কাভার। আর দেখার দরকার নেই। প্রতিতি মুভি নিসন্দেহে ভালো মুভি। তারপরেও আমি গ্রেড ঊল্লেখ করে দিব। যেটা আমার একান্ত ব্যক্তিগত মতামত। অনেকের ভালো না লাগতেই পারে। চেষ্টা করবো ডাউনলোড লিঙ্ক দেবার।

এই মুভি সকলের, যারাই বাস করে পরিবারে, মেনে চলে সমাজ ও নিয়ম। এই মুভি তাদের যারা নিয়মের বিপরীতে স্বাধিনতার গান গায়। এই মুভি সকলের আবার সকলের।
এই মুভি বিশেষ করে তাদের জন্য যারা মনে করেন মুভি মানে আর্ট, মুভি মানে প্রতিচ্ছবি, মুভি মানে শিক্ষা, মুভি দিয়ে জীবন গড়া সম্ভব।
এই মুভি তাদের জন্য যারা মনে করেন মুভি মানে ফালতু টাইমপাস। আকাম এবং সময়ের সবথেকে বড় অপচয়। এবার ধারনা পালটান ।


গত পর্বে আলোচনা করেছিলাম সেরা মুভি নিয়ে আমি আমার ধারনা বলে গেছি। কারা অস্কার নোমিনেশন পেতে আরে এবং কারা কে জিততে পারে। সম্পুর্ন নিজস্ব মতামত আমার।


এবারের পর্বে আলোচনা করবো সেরা পরিচালক নিয়ে। অস্কারে এটা আমার সবথেকে প্রিয় কাটাগরি। ২০১১ সালে বেশ ভালো মুভি এসেছে। নিয়ে এসেছেন কিছু চেনা এবং অচেনা পরিচালক। কিন্তু সেই টানটা থেকেই গিয়েছে যা সর্বদাই থাকে। কিছু কমন ডিরেক্টর এবং তাদের অস্কার ছিনিয়ে নেবার।
২০১১ সালের রিলিজ পাওয়া মুভিগুলো নিয়েই আয়োজিত হবে আগামি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে অস্কার অনুষ্ঠান। মুভি নিয়ে ঘাটাঘাটি এবং ব্যাপক পড়াশুনার পরিপেক্ষিতে কিছু মুভি চোখে পরেছে যেগুলো সহসাই অস্কার নোমিনেশন পাবে বলে আমি মনে করি। আপনার কি মনে হয় জানান।
২০১১ সালের প্রথম দিকে বেশীভাগি ছিল ব্যানিজিক ফিল্ম। কিন্তু এই মাস থেকে আগামি ২ মাস আমরা কিছু মুভির মুখোমুখি হব যেগুলো সেরাদের সেরা।


তাহলে আমি বলি আমার প্রেডিকেশন। এবারের পর্বে আমরা আলোচনা করবো শুধু সেরা পিকচার বা সেরা ফিল্ম । নিয়ে পরের পর্বে থাকবে সেরা অভিনেতা। এভাবেই এগিয়ে যাব।
যৌনতা এবং এর পারিপার্শিক বিষয় নিয়ে নির্মিত প্রায় ১৬৮০ এর উপরে মুভি শেয়ার করলাম। মুভিগুলো কিন্তু পর্নগ্রাফি না, শুধু মাত্র এই বিষয়টার উপরে থিম নিয়ে নির্মিত। Montenegro (1981),Lolita (1962).এই মুভিগুলো নিশ্চই দেখেছেন। বাকি লিষ্ট নিচে।
সতর্কতাঃ এটা কিন্তু অবশ্যি ১৮+ পোষ্ট। তাই ছোটদেরকে এখানে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হচ্ছে।


আমরা যারাই ইংলিশ মুভি দেখি তারা এই শব্দটার সাথে বিশেষ ভাবে পরিচিত। বহুবিদ অর্থের এই শব্দটা প্রটিতি মুভিতেই ব্যবহার হয়। এমন কিছু পরিচিত এবং বেশ ভালো মুভির নাম বলবো যেগুলোতে অসংখ্যবার ( Fuck ) শব্দটি ব্যবহারিত হয়েছে !!


২০০৫ সালের Fuck - a documentary on the word মুভিতে প্রায় মোট ৮২৪ বার Fuck শব্দটি ব্যবহারিত হয়েছে। মুভিটির রান টাইম ছিল ৯৩ মিনিট। ফলে গড়ে প্রতি ১ মিনিটে ৮.৮৬ বার ফাক ব্যবহার করা হয়েছে।
জঙ্গল কার না ভালো লাগে। কার না ইচ্ছা হয় লোকালয় ছেড়ে হারিয়ে যেতে হাজার মাইল। বন পাহাড় আর আধিবাসিদের অসাধারন জীবন যাপন উপভোগ করতে।
আমার জংগল খুব ভালো লাগে। প্রচন্ড। সাধারনতো আমি আমার ভালোলাগাগুলো মুভির ভিতরেই খুজে থাকি। ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় সেই অনুসারে আমিও পেয়ে যাই মুভির নাম।
জংগল মানে ক্রাইম, আডভেঞ্চার, থ্রিলিং, এবং আরো বিভিন্নরকম আনন্দদায়ক মুহুর্ত। দেখেও ঘুচে যায় চিরচেনা স্বাদ।
9/11 সংঘটিত হয় ২০০১ সালে। এবং সেসময়ে এটা মানুষের মনে বেশ প্রভাব ফেলে। শুরু হয় আলোচনা,সমালোচনা,তর্ক,মারামারি কাটাকাটি। খুব বেশিদিন আগের কথা না এটা। তারপরেও এটা বেশ আলচিত । এই বিষয়ের উপরে নির্মিত বেশ কিছু ভালো মুভি রয়েছে।
9/11 সমন্ধে বিস্তারিত জানতে এখানে কিল্ক করুন। এখানে কিছু হলিঊড এবং জার্মানি মুভি দিলাম। যার বিষয় বস্তু 9/11। মুভি দেখে সঠিক এবং বাস্তব ধারনা অর্জন করা সম্ভব।
আমরা জানি যে আমাদের জগতে চারটা ডাইমেনশন। দৈর্ঘ, প্রস্থ, উচ্চতা এবং সময় । এর বাইরের সব কিছুর মান শুন্য ধরা হয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মতবাদ পাওয়া যায়। কেউ কেউ আর ডাইমেশন বের করেছেন। সব কি গ্রহনযোগ্য।

তো পৃথিবির বাইরে বা আমাদের বাইরের বিভিন্ন ডাইমেনশনের বিভিন্নরকম জগত রয়েছে, এগুলোকেই Parallel জগত বলা হয়।

যাই হোক এসব আমি একটু কম জানি। তাই বলে যে আগ্রহি না তা তো না। প্রচুর আগ্রহ আছে
এই টার্মটার সাথে আমার বেশ আগে থেকেই পরিচিত ছিলো কিন্তু এর সঠিক অর্থ আমি জানতাম না। আমি ভাবতাম নতুন ফিল্ম গুলোকে যদি সাদাকালো করে বানানো হয় সেগুলোকে 'Film Noir' বলে। কিন্তু এটা বিশালাকারের একটা ভুল ছিল তা আমি জানলাম পরে। আমি আমার জানা নিয়েই বসে ছিলাম। কোনো ঘাটাঘাটা করিনি। হঠাত করেই ফেলুদার চারমিনার ভাইয়ের একটা পোষ্টের মাধম্যে আমি এই বিষয়টা জানতে পারলাম। পরে কিছু পড়াশুনার চেষ্টা করলাম। সে পড়াশুনার ফলাফল এই পোষ্ট।
'Film Noir' ।
এগুলো শুধুমাত্র আমার পছন্দ। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মুভি ডাউনলোড করতে গিয়ে সাইটগুলোর দেখা পেয়েছি। সেভ করে রেখেছিলাম। ৪০ টা হলো তাই আজ শেয়ার করলাম।
আমার দেখ বা বেশি ইউজ করা ৫ টা সাইট আগে দিলাম।

টপ ৫ মিডিয়াফায়ার মুভি ডাউনলোড সাইটঃ