Search

The Adjustment Bureau ২০১১ সালে রিলিজকৃত একটা রোমান্স,থ্রিলার ফিল্ম। পরিচালনা করেছেন George Nolfi এবং অভিনয় করেছেন Matt Damon, Emily Blunt । এটাই পরিচালকের প্রথম কাজ। এর আগে তিনি বর্ন আল্টিমেটাম এবং অসেন ১২ এর মত ফিল্মগুলোতে স্ক্রিনপ্লে লিখেছেন। অস্কার বিজয়ী ম্যাট ডেমনের ফিল্ম মানেই প্রেরনাময়ী। স্বাভাবিক। ডেমন এর আগে দ্যা বর্ন ট্রিওলজি, ডিপার্টেড, গুড উইল হাংটিং ইত্যাদি সেরা ফিল্গুলোতে বেশ প্রতিপত্তের সাথে অভিনয় করেছেন। তাছাড়া হলিঊদের বর্তমান সময়ের সেরাদের অবশ্যি একজন।
মুভিটিকে কিছু্টা সাইফাইয়ের ভিতরে থেকে, অন্যরকমের একটা লজিকে কিছুটা রোমান্সের আবহে গড়ে তোলা হয়েছে। ১.৪৫ মিনিটের ফিল্ম। মোটামুটি ভালোলেগেছে ফিল্মটা। বান্যিজিক পাশাপাশি টাইমপাস মুভি। রানিং টাইমের সাথে মুভির স্পিড বেশ ভালো ছিল।



আসলে আমরাকি নিজেকে কনট্রোল করতে পারি। আমরা কি নিজের উপর নির্ভরশীল ? নাকি অন্যদের উপর আর অন্যরা আমাদের উপর ? আমরা বেচে থাকতে চাই কেন ? মৃত্যুভয়, অভ্যাস নাকি দেয়ালে পিট ঠেকে তাই ?
নাকি বাচার জন্য বাচতে চাই ? নাকি বাচাবার জন্য বাচতে চাই ? নাকি বাচাবাচি দেখতে চাই তাই?
উত্তর যাই হোক না কেন মূল ভিত্তি কিন্তু একটা তাহল মায়া । আর এই মায়ার সর্ব্বৃহত এবং জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ভালোবাসা। আর এখানেই সে ব্যাপারটা আলোচনা করা হয়েছে। যদিও ধোয়াটে।

ডেভিড নরিস (ম্যাট ডেমন) সম্প্রতি সরকারি কর্মকতা হতে যাচ্ছে। তিনি বেশ সুকৌশল, আশাবাদি এবং কনফিডেন্টলি সময় কাটাছেন ইলেকশনের জন্য। আর ঠিক এই সময়ে তার সাথে পরিচয় হলো সুহাসিনি, মায়াবী , চৌকস ডান্সার এলিসের সাথে। প্রথম দেখা। পরে আবার । কিস, থেকে রোমান্সে গড়ালো ভালোবাসা।
এই সময়ে হঠাত একদল লোক তাকে ধরে নিয়ে যায়। তাকে বোঝানো হয় যে তারা নিয়ন্ত্রকারী। তারা বিভিন্নভাবে মানুষকে একটা সুনিদ্রিষ্ট নিয়মের ভিতরে আবর্তিত করে, মানেজার নামক এক লোক একটা বইয়ে এই প্লান একে রেখেছে। ফলে বই  অনুসারে সবাই আবর্তিত হবে। এবং ডেভিডকে তাদের কথা মত চলতে হবে অনথ্যায় তার মেমরি ইরেজ করে দেবার ভয় দেখানো হয়। ড্রামার এক পর্যায়ে তার  ওয়ালেট থেকে এলিসের দেওয়া কন্টাক্ট নং পুড়িয়ে ফেলা হয়। আর তাকে দেওয়া প্লানের সহিত মুক্তি।

এর পর থেকে আগামী তিনবছর ডেভিড প্রতিদিন বাস্টান্ডে এলিসের জন্য অপেক্ষা করে। কিন্তু পায় না। হঠাত একদিন দেখা মিলে যায়। শুরু হয় আমার প্রেম কাহিনি। আর নিয়ন্ত্রঙ্কারী টিম তাকে বাধা দেবার চেষ্টা করে আর ডেভিড বাধা এড়িয়ে প্রেমে গলে যায়। আর এভাবেই এগিয়ে যায় ড্রামা রোমান্স আর থ্রিলিং। সেকমের কোনো প্লট না হলেও বিনোদন আছে মানতেই হবে।

এখানে একটা স্পেশাল লজিক দেখানো হয়েছে বিভিন্ন আয়োজনে। ব্যাপারটা এরকম যারা নিয়ন্ত্রন কারি তারা চাইলেই যেকোনো স্থানে ট্রান্সফার হতে পারে। যার মাধ্যম হিসেবে তার দরজা ব্যাবহার করে। এবং এই মাধ্যম ব্যবহার করার জন্য তাদের একটা টেকনিকাল হ্যাটের দরকার হয়। 

এখানে যে ট্রান্সফারের ব্যাপারটা দেখেনো হয়েছে এই একই এইডিয়া  Hows Moving Castel নামের একটা আনুমেশন ফিল্মে আগেই দেখানো হয়েছে। তাই যেহেতু এটা ইউনিক না সেহেতু এখানে কোনো প্রকার প্রশংসা আনা যাচ্ছে না।

Personal Rating: 6.5

Personal Grade : B

Personal Quote :সাইফাই রোমান্সের শুরু এখানেই।



0 মন্তব্য(সমূহ):

Post a Comment