Search



অনেক দিন ভালো মুভি রেকমেন্ড করিনা। আজ আমার কিছু পছন্দের অন্যরকমের মুভি শেয়ার করছি। প্রতিটি মুভি আমার অস্মভব প্রিয়। বিভিন্ন জেনারে এরা পরিচিত হলেও এদের ভিতরে রোমান্টিকতা ঠাসা ঠাসা। আমি যে মুভিগুলো দিচ্ছি, সেখানে প্রতিটি মুভিতে কিছু বিষয় কমন থাকবে। যেমন, Interesting, emotional, eccentric, quirky, exciting love storiesআর এইসব সাব জেনার  মিলিয়ে একটা জেনার দাড় করালাম, Unconventional Love Story.
 বিঃদ্রঃ রোমান্টিকতায় সেরা কোরিয়ানরা। ইচ্ছা করেই কোরিয়ান মুভি কম রাখার চেষ্টা করেছি।
এখানের প্রতিটি ফিল্ম আমার প্রচন্ড পছন্দের এবং আমার প্রিয় তালিকার সবথেকে উপরের দিকে। এদের সবগুলো মুভিকে আমি ফাইভ ষ্টার রেটিং-এ আখ্যায়িত করে থাকি। আই এম ডি বি রেটিং দেখলে ঠকবেন। কিন্তু কিছু মুভি প্রচুর আনরেটেড>
W. Somerset Maugham এর উপন্যাস নিয়ে এই মুভি দাড় করানো হয়েছে। আমি মমের এয়ার হোষ্টেজটা পড়েছি। হাড়ির একটা ভাত টিপলেইতো বোঝা যায়। যতদুর মনে হলো লোকটা মানব মানবির সাইকোলজি নিয়ে লিখে মজা পান, যেটা আমাদের কবিগুরুও পেতেন। যাই হোক এটা হলো সেই মুভি যাতে মনমুগ্ধকর পরিবেশ,ভালোবাসার একটা নিরেট সঙ্গা, Edward Norton, Naomi Watts দুজন বিখ্যাত অভিনয় শিল্পী আছেন। 

হুট করে বিয়ে হয় ফেনের সাথে কিটির, কিন্তু সহসাই যেটা হয় কেউ একজন থাকতেই পারে। সেরকম কিটিরও একজন প্রেমিক আসে। বিয়ের পরেও তারা শারিরিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকে। ফেন জেনে ফেলে, যদিও কিছু বলেনা। কিন্তু ভালোবাসার এই স্থিতি কষ্ট তাকে আঘাত করে। সাংহাইতে এক গ্রামে কলেরায় বেড়েছে, যেখানের ডাক্তারও কলেরায় মারা গেছে। সেখানেই কিটিকে যেতে বলে ফেন, নিজের সাথে। কিটি রাজি না হওয়াতে ফেন দুটি অপশন দেয়। ডীভোর্স অথবা ওখানে যাওয়া।প্রেমিকএর থেকে সাড়া না পেয়ে কিটি যেতে রাজী হলো। 
আবারও রবীন্দ্রনাথ, আবারও ঋতুপর্ন। সাথে প্রসেঞ্জিত এবং যিশু। রাইমা , রিয়া দুই বোন এক মুভিতে এবং বিপরীত অভিনয় শিল্পী। নোউকাডুবি যারা পড়েছেন তারা জানেন একটু সাদাসিধে হলেও গল্পটা কত অসাধারন। আর ঋতুপর্নের ছোয়ায় মুভিটিতে এসেছে নতুন প্রান। যদিও যুগের তালে ঋতুপর্ন মুভিটিকে আডভেন্স আকারে প্রকাশ করেছেন। সেক্ষেত্রে রবীন্দনাথ থেকে অনুপ্রনিত বলা চলে। ঘটনার মাড়প্যাচে, মুভির মাঝপথে মুভি এত জমে ওঠে, সত্যি হা করে গেলার মত। আমার দেখা সেরা ১০ মুভির এটা একটা। এবং অন্যতম। নিজের অনিচ্ছায় বাবার ইচ্ছায় বিয়ে করতে বাধ্য হয় রমেশ। । অথচ শহরে তার প্রেয়সী তারই অপেক্ষায় খেলাঘর নির্মান করছে। ঝড়ের কবলে নৌকডুবি এড়িয়ে বউ নিয়ে শহরে এসেও সে ভুলতে পারেনা তার প্রেয়সীকে। দমিয়ে রাখতে না পেরে সবকিছু লুকিয়ে তার প্রেয়সী হেমাকে সে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। হেমা রাজি !!! 

অনেক হলো সমালোচনা। এবার ক্ষ্যান্ত দিব তাহলে। যারা ভাবে তারা ভাবতেই থাকে। ভাবনার শেষ নেই। ভেবে কাজ করাটাই আমার উদ্দেশ্য। বাংলা ফিল্ম কেন আমাদের মন মত হচ্ছেনা ? কি করলে এর শেষ মিলবে। আসুন সমাপ্তি বের করি, বন্ধ করি বাজে সমালোচনা।
কবিগুরু বলেছেন, উপদেশ দেওয়া সহজ, কঠিন হলো উপায় বের করা।
অডিয়েন্স কি চায় ?
বাংলা ফিল্মে   তা আছে কিনা ?
থাকলে কতটুকু ?
কিভাবে আনা যেতে পারে ?
আমরা কি আনতে বাধ্য করতে পারিনা ?
অডিয়েন্স কি চায় ?

My Blueberry Nights নাটালি পোর্টম্যান অভিনিত একটা চরম রোমান্টক ফিল্ম। নাটালি পোর্টম্যান আমার দেখা হলিউডি সেরা নায়িকা। আর সেই থেকেই পরিচয় এই মুভির সাথে। রোমান্টিক ড্রামা দেখেই ডাউনলোড করলাম। পরে জানা গেল এই ফিল্মের পরিচালকও বড়সড় মাপের একজন।

যাই হোক ফিল্মটাতে পোর্টম্যান খুব অল্প সময়ে এবং পার্শচরিত্রে। কিন্তু মূল চরিত্রের থেকে কোন অংশে কম আকর্ষনিয় ছিলনা।

জমজমাট অভিনয় আর ব্যাখার ভিতরে দিয়ে এই মুভি নিজেকে পরিচয় করাবে নিজের সাথে। মুলত নায়িকার প্রেম বিচ্ছেদকে কেন্দ্র করে কাহিনি প্রকাশ পেলেও আরও বেশ কয়েকটি ভালোবাসা ভিন্ন আঙ্গিকে দেখান হয়েছে। আসলে ভালোবাসার প্রধান ভিত্তি হলো, সংগ,সান্তনা, আর একটু কাছে থাকার প্রবনতা। 
বিচ্ছেদ শেষে নায়িকার পরিচয় ক্যাফের ছেলের সাথে, নিজের দুক্ষ ভুলতে পালিয়ে বেড়ায় সে, অজানায়। পরিচিত হয় বেশ কিছু আকর্ষনিয় চরিত্রের সাথে। সবার একটা দুক্ষ থাকে, এবং সেটা যে তার থেকে কম নয়, তা বেশ ভালোই বুঝতে পারে সে। সেইসব মানুষগুলোর দুক্ষের সময়ের কার্যকলাপ তাকে সীধান্ত নিতে সাহায্য করে। ধীরেধীরে ভুলে যায় সে, হারানো ভালোবাসা। কিন্তু ক্যাফে ছেলেটাযে তাকে ভালোবেসে পাগলের মত খুজছে। তার কি হবে ?
আমার রেটিংঃ ৪.৬

" সখি ভাবনা কাহারে বলে,সখি যাতনা কাহারে লে
তোমরা যে বল দিবস রজনী,ভালোবাসা ভালোবাসা
সখি ভালোবাসা কারে কয় ?
সেকি কেবলই যাতনা ময়।

Dont Go Breaking My Heart হং-কং এর মুভি। আমার দেখা সেরা মুভিগুলোর একটা । এবং অবশ্যি সেরা রোমান্টিক মুভি। এই মুভি বা এর গল্প এমন একটা টপিক নিয়ে আলোচনা করে যা আমরা সচরাচর দেখতে পাই।

তাহলো, সুন্দরী, প্রেয়সী, আদরের, মুগ্ধকর, প্রানের মানুষটার একান্ত ভেতরকার একটা অপরিচিত দ্বন্দ। ত্রিভুজ প্রেম । একজন সাদাসিধে, সৃজনশীল। ধ্যান জ্ঞান তার বোধ হয় নেই। আরেকজন যেমন দেখতে, তেমন তার ক্যারিয়ার , তেমন পারসোনালিটি। ঝামেলাতো এখানেই।

যা হয়! ওই সুদর্শনের প্রেমে না পরে মেয়ের উপায় আছে কোন। নেই । যা হবার তাই হলো। কিন্তু নিয়তি। মানলো না। ভেঙ্গে দিল। আবার শুরু হলো সাদাসিধের সাথে প্রেম। কিন্তু আবার ?
সুর্দশন যে নিজের ভুল বুঝতে পেরেছে, ক্ষমা চাচ্ছে ? ওদিকে সাদাসিধে, বাবা মাকে জানিয়ে বিয়ের আয়োজন করছে। চিরায়িত দন্দে মেয়ে, ভুগছে। মেয়েটার কার কাছে যাওয়া উচিত। মনে রাখবেন ভালো কিন্তু দুজনেই সমান সমান বাসে । কিন্তু , এখন কি হবে ?

আমার রেটিংঃ ৪.৮ (৫)

" যদি আরও কারে ভালোবাস,যদি আরও নাহি ফিরে আসো।
তবে তুমি যাহা চাও, তাহা যেন পাও, আমি যত দুক্ষ পাই গো।
My Rating: 3.1(05)
স্পেলবার্গের মুভিতার উপর আমার পছন্দের আনিমেশনতাও আবার থ্রিলারবোঝাই যায়, এটা কতটা আকর্ষনিয়আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছেযদিও টিন টিন আমার আগে পড়া ছিলনাযতদুর শুনি টিনটিনের বেশ কয়েকটা বই থেকে একটা পুর্নাঙ গল্প তৈরী করা হয়েছেইফেক্ট খুব ভালো লেগেছেসাস্পেন্সও জমজমাট ছিলটিনটিন মেলা থেকে একটা জাহাজ কিনেখেলনা জাহাজকিন্তু ওই জাহাজে লুকানো থাকে গুপ্তধনের কোডএতদিনে সে খবর ডাকাত দল পেয়ে গিয়েছেতাই তারা 
 টিনটিনের থেকে জাহাজ চুরি করলো 

কিন্তু সে জাহাজ ফাকা, কারন সেই জাহাজ থেকেই আগেই গুপ্তধন হারিয়ে গেছেতাও আবার টিনটিনের বাসায়টিনটিন আবার তা খুজেও পেলআর খুজে পেয়েই জরিয়ে গেল ঝামেলায়একের পর এক রহস্য বাড়ছে আর জট খুলছেজন্ম হচ্ছে নতুন নতুন ঘটনার আর সৃষ্টি হচ্ছে সাস্পেন্সআর আমি মুভি দেখতে দেখতে কখন যেন টিনটিনের আডভেঞ্চারের ফ্যান হয়ে গেলাম

My Rating: 4.6(05)
কিছুদিন আগের একটা কাহিনিঃ
রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম। দেখি ছোট দুটো ছেলে মারামারি করছে। ৬ কি ৭ এর বছর এর বেশি না। মারামারির এক পর্যায়ে একটা ছেলের পরিবার পক্ষ সেখানে উপস্থিত। ২য় ছেলেটার খাল খিছে দিল। ঐটুকু ছোট বাচ্চাটাকে যে গালিগুলো শোনালো তা বলার মতো ক্ষমতা আমার নেই। যাহোক, নাটকিয়ভাবে গালাগালি ও তর্ক বির্তক এগিয়ে যাচ্ছে। ছোট ছেলেটা একাই পুরো পরিবারের সাথে তর্ক করছে। একটা সময়ে ২য় ছেলেটার পরিবার উপস্থিত। বাবা ও মা। বাবা যেন কি বললো ১ম ছেলেটার পরিবারকে উদ্দেস্য করে। ঐ পরিবার থেকে একজন ছুটে এসে বাবাকে লাথি মারলো। ছো্ট ছেলেটা, যে তর্ক করছিল, সে তখন বড় একটা ইট তুলে বিপরিত পক্ষকে ছুড়ে মারলো। আর সামনে এগিয়ে গেল লাথি মারবে বলে। আমি এতক্ষন নিরব দর্শক হিসাবে সব দেখছিলাম। ঐটুকূ ছেলের সাহস দেখে আমার মাথায় বাজ। তারপর ঠেকানোর চেষ্টা করলাম। অনেক কষ্টে কাজটা করা সম্ভব হলো।
পরে বুঝতে পারলাম আসলে সাহস না প্রতিশোধ স্পৃহা মানুষকে অমানুষ করে দেয়।

যাহোক কাহিনিটা কেন বললাম? মুভিটি দেখতে দেখতে এই কাহিনিটা বেশ মনে পড়ছিল।
মুভির কাহিনি কিছুটা বলি।
একজন মানুষকে অকারনে ১৫ বছর আমানুষিক নির্যাতনের মাঝে বন্দি করে রাখা হয়। সে জানেনা কি কারনে তাকে এই শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। একটু একটু করে এই বৃথা শাস্তি তাকে সাইকোতে রুপান্তরিত করে।
ভাবতে থাকে কি অপরাধ করেছে সে যাতে তাকে এত শাস্তি ভোগ করতে হচ্ছে। এক পর্যায়ে সে লিখতে শুরু করে কার কার সাথে সে খারাপ ব্যবহার করেছে কিন্তু কোনো সমাধান পায়না। যাই করেছে তার বিনিময়ে এত শাস্তি হওয়া স্বাভাবিক না।
যাহোক একসময়ে সে ছাড়া পায়। নতুন করে দেখে পৃথিবিকে। হারিয়ে যাওয়া সপ্ন খুজে বেড়ায় সে। মনে প্রতিশোধের আগুন। প্রতিশোধ কতটা করুন হতে পারে তা দেখে গা শির শির করবে।
কোরিয়ান কিছু কিছু মুভি বেশ দাগ ফেলে । এটা তেমন একটা মুভি। কিন্তু কিছুদুর গিয়ে মুভিটা তাল হারিয়ে ফেলবে। স্তব্দ হয়ে যাবেন নিশ্চিত। যেহেতু কোরিয়ান ভাষা, সাবটাইটেল বোঝার জন্য বারবার পজ করতে হবে।
 যাহোক রেডি থাকবেন শেষে একটা বিশাল ধাক্কা খেতে হবে নিশ্চিত। কেন যেন খুব রেগে যাবেন। আপনার এই রাগ প্রমান করবে আপনি মুভিটির কতটা ভিতরে ঢুকতে পেরেছেন। যাহোক এই মুভি দেখে ১ সপ্তাহ আপনার মাথা হ্যাং থাকবে নিশ্চিত। আপনার চিন্তা ভাবনাকে গ্রাস করবে। স্বাভাবিক। আমার দেখা সেরা মুভির একটি।  
আই এম ডিবি এটাকে রেটিং দিয়েছে ৮'
অস্কারের সেরা মুভি,সেরা অভিনেতা, অভিনেত্রি , সেরা কাহিনি,সেরা ভিজুয়াল ইফেক্ট ,এনিমেশন আর ফরেন মুভির লিঙ্ক নিয়ে সাজানো হলো এই ব্লগ।
অস্কারের রেজাল্ট দেখার জন্য এই লিঙ্কে যানঃ

The Artist (2011) BluRay 720p 600MB

http://mediahide.com/?cDI5bGNjMndob25kc2553
http://mediahide.com/?bjVqY2pmZmN5bmp1dW022
http://mediahide.com/?M2NhbDQ0aTQ1YXQ0Ymlv9
My Rating: 4.6 (05)
আবার একটা ঝাক্কি ফিল্ম। মানে টুইষ্ট এন্ডিং আর কি। কানের নিচে থাবা খেতে ভালো লাগে তার প্রমান এসব ফিল্ম প্রেম। গিন্টিস ব্রাড পিট আর বাপজান মরগ্যান। সুপার মুভি। সপ্তপাপের আইডিয়াটা যদিও হাসান ভাই বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু আগে থেকে এরকমই ভেবেছিলাম। আইডিয়াটা জোশ হইছে। থ্রিলার মুভি। দুই গোয়েন্দা সল্ভ করে একটা কেসের। সিরিয়াল কিলারের। যারা নতুন এই মুভির সামুতে সার্চ দিয়েছেন, আর এই লিঙ্ক পেয়েছেন, তাদের বলছি এই মুভি দেখার জন্য কোনো রিভিউ পড়ার দরকার নেই। জাষ্ট প্লে করুন। বুঝতে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু লাষ্টেরর ১০ মিনিট বার বার দেখবেন আশা করি।কেভিনের উপসস্থিতি ফিল্মটাকে আরও জোরালোভাবে উপস্থাপন করেছে। তারকাবহুল এই ফিল্ম থেকে ইতিমধ্যে নিশ্চয়ই অনেক আশা ব্যক্ত করে ফেলেছেন। গারান্টি আমার দেখতে বসে যান, শতভাগ উসুল হতে যাচ্ছে।
My Rating: 4.1 (05)
সেই রকমের প্রকৃতিপ্রদত্ত ফিল্ম। পরিবারের উপরে রাগ করে ঘর ছাড়লে। ভাগলে জঙ্গলে, বন্ধু হলো প্রেম হলো, বিভিতস জগত দেখা হলো। হাজার হাজার জানা হলো, করুনে মরা হলো। পেলেটাকি ?

শান্তি ? প্রশান্তি ? আক্ষেপ ? ক্ষমা ? অভিশাপ?

তাহলে, কি , কি কি ? পেলে কি ?

অনন্য সুন্দর একটা মুভি। এক কথায় এর প্রকাশ সম্ভব না।


ইদানিং আমি জাপানিজ আনিমেগুলোর বেশ ফ্যান হয়ে গেছি। তাই এ বিষয়ে যাকিছু জানলাম শেয়ার করলাম। এবং জাপানের সবথেকে বিনোদনমুলক সাইটের করা সেরা ১০০ এর চার্ট শেয়ার করলাম। তথ্যসকল উইকি এবং ওই সাইট থেকে নেওয়া।

জাপানি:アニメ (আনিমে।)
ইংরেজিভাষায়ঃ Anime (অ্যানিমেই )
বাংলা ভাষায়ঃ এনিমে।

সাধারণভাবে জাপানি আনিমশন চিত্রকেই আনিমে বলা হয়। কেননা এর বিকাশের লক্ষে এরাই। জাপান প্রথম আবিষ্কার থেকে শুরু করে যতপ্রকার উন্নতি সকল করেছে। এর দাবীদার নিশ্চিন্তে তারাই। এটাকে জাপানে মাঙ্গাও(কমিক) বলা হয় ।

জাপানের বাইরে পৃথিবীর অন্যান্য দেশে আনিমে বলতে জাপানে নির্মিত আনিমেশনকেই বোঝায়। তবে পাশ্চাত্য দৃষ্টিভঙ্গিতে আনিমে কিছটা অন্যরকম। ফলে সাধারনত আমরা আনিমে বলতে যা বুঝি, সেই সঙ্গায় সব জাপানি আনিমেশনই আনিমে হিসেবে আখ্যায়িত হতে পারে না। এক কথায় আনিমেকে আনিমেশনের একটি উপসেট ধরে নেয়া যেতে পারে।