Search

ক্রাইম,ড্রামা। আমার খুব পছন্দের একটা জেনার। মনমুগ্ধ হয়ে এই মুভিগুলো উপভোগ করার জন্যই। 
সাধারনত মুভিগুলো সত্যিকার কাহিনি অবলম্বনেই করা হয়। যাতে করে ব্যাপারটা আর সুন্দর করে মানুষের কাছে উপস্থাপন করা যায়। নিয়মিত বের হছে অজস্র ক্রাইম, ড্রামা ফিল্ম  । কোটিদের ভিড়ে City of God বেচে থাকা একটা জিনের মত। সপ্তাহ হলো দেখলাম। এরকম অসাধারন ইন্টারটেইনমেন্ট খুব কম মুভিতেই পেয়েছি। ২ ঘণ্টার মুভি চোখের পলকে সময় গিললো। টেনে ছেচড়ে নিয়ে গেল ব্রাজিলে, একটা নষ্ট সময়ে, অরক্ষিত পরিবেশ এবং অসম্মানের দেশে।

ইন্ডিয়ার প্রথম এবং সেরা সুপার হিরো মুভি।অচিরেই আসছে কিং খান শাহরুখের Ra one । এই মুভি যতটা আলোচনায় এর আগে কোনো মুভি ইন্ডীয়ায় এমন আলোচনায় এসেছে বলে মনে হয় না। যাই হোক আসুন দেখা যাক এই মুভি কি দিতে যাচ্ছে আমাদের। অসাধারন মুভির পোষ্টার টা একবার ভালো ভাবে খেয়াল করি। ঘটনা ধরতে পেরেছেন।
পৃথিবি ধ্বংস হবে !!! আর এই টপিকে কত না মুভি আছে। যে যার লজিক নিয়েই আছে। প্রতিনিয়ত বের হচ্ছে বেশ ভালো ভালো মুভি। কেউ লজিক আনছে অংকে,কেউ সায়েন্সে,কেউ ফিউচার টেলে, কেউ প্রকৃতীর বিরুদ্ধে যাবার ষড়যন্ত্রে। কথা ঐ একটাই পৃথিবী বেশিদিন নেই। যেয় যায় অবস্থা। 
আর থিমের উপরে নির্মিত মুভি Knowing । অভিনয় করেছেন Nicolas Cage । কেজের অভিনয়টা এখানে ভালোভাবেই ফুটেছে। কিন্তু আর একটু দরকার ছিলো। কাহিনির সাথে তাল রেখে কিছুটা সাস্পেন্স মুর্তি তার মাঝে দেখতে চাওয়াটা খুব স্বাভাবিক।



পৃথিবির কোনো জিনিষি ফেলনা না। এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। হয়তো অনেকেরও একই মতামত। এবং এই মুভিরো একই মতামত। সবকিছু যে নিয়মতান্ত্রিক। এবং প্রকৃতিপ্রদত্ত। তার একটা ক্লাসিকফিকেশনে ঢুকে এই মুভি ভাবা হয়েছে।
কিছু কিছু মুভি থাকে যেগুলো একটূ ট্রাকের বাইরে ভাবা হয়েছে, এবং যেগুলো সভাবতই মনের উপর হালকা একটু চাপ দেয়। ভাবতে শেখায়। ভাবায়। মনে রাখায়। Awake নির্মিত হয়েছে রকমের একটা টপিকের উপরে। মৃত্যু। সব থেকে সহজ এবং অমুলদ হিসাব। এই টপিকে হাজার মুভি রয়েছে, খুব কমন। আমি গোটা দশেক দেখেছি। তাদের ভিতরে এটাই আমার কাছে সব থেকে ভালো লেগেছে।
  ২২ বছর বয়সি Clay Beresford মুল চরিত্র। ব্যাবসায়িক এবং পারিবারিক দিকে সে খুব সফল। anesthetic awareness এ সে আক্রান্ত হয়ে একটা প্রাইভেট হসপিটালে ভর্তি হয়। এক পর্যায়ে তার হার্ট সার্জারি জারী হয়। অপারেশন থিয়েটারে তার আন্তা তার থেকে বের হয়ে আসে। পুরো মুভিটা ওখানেই শুরু ওখানেই শেষ।
এর আগে পোষ্ট করেছিলাম হলিঊড থেকে কপি করা বলিঊড মুভি। সেখানে প্রায় ২০০ মুভি ছিল। ২০০৭ সালের আগের মুভিগুলোর লিষ্ট ছিল। এবার আপডেট করলাম। এখানে পাবেন ২০০৭ সালের পর থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত কপি পেষ্ট করা মুভি। এমন কিছু কপি আছে যা দেখে মাথা ঠীক রাখা দায়। দেখা যাক আপনাদের কেমন লাগে।
বিঃদ্রঃ এখানে কিছু মুভি আছে যেগুলো ফ্রেম বাই ফ্রেম কপি। আবার কিছু আছে ছায়া অবলম্বনে। আবার কিছু আছে আইডিয়া একই। সবকিছুর বিস্তারিত বলা সম্ভব না। যেটা জানার দরকার আমাকে জানালে আমি বলে দিব। কমেন্টকরবেন আশা করি।
হলিউড আভাটার নিয়ে বিশ্বে অনেক মাতামাতি হয়েছে। আমদের অনেকেরই জানা নেই বলিউডে একটা আভাতার আছে। দুটোর মাঝে আছে অদ্ভুদ কিছু মিল। আসুন দেখি।
পোষ্টার এক

দুটোতেই নায়ক প্যারালাইসড থাকে
এটাও মারভেলের এবং সুপারহিরো মুভি। মারভেল জাত চিনেছে। আয়রন ম্যানের পর এরকমের মুভি করা শুরু করেছে। যতটা আশা করেছিলাম তার থেকে অনেক বেশি পেয়েছি থোর দিয়ে।
থোর মুল চরিত্র। Asgard দেশের রাজপুত্র সে। সম্প্রতি তার রাজা হবার কথা। কিন্তু কিছু কর্মকান্ড এবং অতিরিক্ত বদ মেজাজের জন্য তার পিতা তাকে পৃথিবিকে নিক্ষেপ( একটি টাইম মেশিং বা ঐ টাইপের ট্রান্সফার যন্ত্র বাবস্থার মাধমে) করে। শাস্তি সরুপ তার প্রধান অস্ত্র বিশালাকার হামারটাকে অকেজ করে দেওয়া হয়। হামারটার সংস্পর্শ পৃথিবিতে এসে পেলেও সে সেটা কাজে লাগাতে পারেনা,। পৃথিবিতে তার আগমন বিজ্ঞানি সমাজে বেশ আলোড়োন তোলে। নায়িকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন অস্কার বিজয়ী, আমার পছন্দের এবং সেরা অভিনেত্রি নাটালি পোর্টমান। তার মুখদিপ্ত দেখেই প্রশান্তি ।

A Clockwork Orange !!! ধ্রুপদী সঙ্গীত,ধর্ষণ ও অতিমাত্রায় সহিংসতা এর মূল আকর্ষন। 

Stanley Kubrick এর পরিচালনা, Malcolm McDowell এর অভিনয় আর টানটান কাহিনির সমন্বয়ে এটা একটা টাইমবোম্বে পরিনত হয়েছে। কিছু মুভি থাকে যার কোনো তুলনা হয় না। এটা সেরকমেরই একটা মুভি। আমার দেখা সেরা মুভিগুলোর একটি এটি। ব্যক্তিগতভাবে একে আমি রেটিং দিব ৯.৫ ।

এটি প্রধান চারটা শাখায়   অস্কার নোমিনেশন পেলেও জিওততে পারেনি। সেবার অস্কার ঘরে নিয়েছে The French Connection

যাই হোক, কিছু মুভি আছে যা আলোচনার অন্তহিন। মানে যা নিয়ে ঘন্টারপর ঘন্টা আলোচনা করা যায়। এটা সেরকম একটা মুভি।

সুপার হিরো মুভি!!!! সাথে মার্ভেল। যারা হলিঊড দেখেন তারা এই নামটার সাথে বিশেষভাবে পরিচিত।  X-Men। আর  X-Men মানেই Hugh Jackman। এখানে রয়েছে ভিন্নতা।এটা প্যিকুয়াল। তাই এখানে Hugh Jackman অনুপুস্থিত। 
এখানে তুলে ধরা হয়েছে আমাদের সবার পরিচিত  প্রফেসর এক্স এর সুপারহিরো হবার পেছনের কাহিনি।
  ১৯৬২ সাল। ৩য় বিশ্বযুদ্ধএর আয়োজন চলছে। তার সাথে X-Men দের একটা সম্পর্ক। সেটা ঠেকানো। আর এর উপরেই কাহিনি আগাবে। সেরকম প্যাচের কোনো কাহিনি না। দেখলেই বুঝতে পারবেন। 
Personal Rating: 6.5


বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষার্থি এই সিরিজটা পড়েছে। এবং আমার মত তারাও বেশ মজা পেয়েছে। ৪-৫ টা বাদে রানার সকল বই কোনো না কোনো বইয়ের ছায়া অবলম্বনে বা রুপান্তর। আর সেসব রাশিয়ান,থাইলান্ড এবং ইংলিশ বইয়ের কাহিনি নিয়েও তৈরী হয়েছে মুভি। আমি এখন সেরকম কিছু মুভির নাম বলবো। MR-9 ফ্যানরা, এখন ভিজুয়ালে পাবে রানার স্বাদ। ব্লগার, মুভি পাগলা দ্বিপের নতুন আকর্ষন। তো আর দেরি নয় শুরু করা যাক।
প্রথমে মাসুদ রানার সেরা ২ টা বইয়ের ইংলিশ মুভির নাম দেই।
গতকাল এই IMDB Top 250 !!! সব থেকে বেশি মুভি যেসব অভিনেতার !!! পোষ্টটা করেছিলাম। অনেকে বললো পরিচালকের রিসার্চটাও দিয়ে দিতে। দিলাম আজকে। দেখুন আর ডাউনলোড করুন!! দেখা যাচ্ছে কয়েকজন পরিচালক বেশ দাপটের সাথেই এখানে বিরাজমান। এবং আর মজার ঘটনা হলো, তাদের অনেকেরি আরো বেশ কয়েকটা মুভি আগে ছিল কিন্তু এখন লিষ্টে নাই। আকফ্রেড হিচকক এখন সব থেকে উপরে আছে। তার মুভি মোট ৯ টা। পরের পজিশনে আছেন স্টান্টলি কুব্রিক। দুইজনই আমার খুব প্রিয় ডিরেক্টর।

IMDB Top 250 !! এটা মুভির রেটিং ভোট এবং সমালোচলকদের মতামতে নির্মিত। এখানে আমরা খুব ভালো মুভি পাই। আর সেই মুভিগুলো ছড়ানো ছিটানো। আমার কালেকশন থেকে একটা নতুন ডক শেয়ার করলাম। অভিনেতা অনুসারে আই এম ডি বি। এখানে আমি যে অভিনেতাদের পছন্দ করি এবং যাদের চিনি তাদেরটা দেওয়া হলো। আপনিও আপনারটা দিতে পারেন। আমি পরে এডিট করে দিব।


আমার সব থেকে ফেভরেট অভিনেতা -
Robert De Niro। তিনি আছেন ১ নং পজিশনে। সর্বমোট তার ৮ টা মুভি আছে এই ২৫০ লিষ্টে।
ড্রামা মানে হলো বাস্তবসম্মত নাটক । অর্থাৎ অভিনয়ের ছলে বাস্তবতাকে ফুটিয়ে তোলাকেই ড্রামা বলে। সাধারনত নাট্যমঞ্চের অভিনয়কেই ড্রামা বলা হয়। কিন্তু ফিল্ম জেনারের একটা টার্মও হলো ড্রামা। যার সংগা অনেকটা এক আবার ভিন্ন।


সাধারনত ড্রামা ফিল্ম বলতে বাস্তব,বিশ্বাসযোগ্য গল্প যাতে রয়েছে আবেগের ছড়াছড়ি আর নান প্রশ্নের উত্তর, যাতে রয়েছে জীবনের নানা দিক, শিক্ষা। সংস্কৃতি আর কিছু মনকাড়া সংলাপ যা সাধারনত আমরা বলে থাকি এবং শুনে থাকি প্রতিনিয়ত।


আমার সব থেকে পছন্দের জেনার হলো ড্রামা। আজ সকালে হিসেব করে দেখলাম আমার প্রায় দুই শতাধিকের উপরে ড্রামা ফিল্ম দেখা হয়েছে। ৭০ % ড্রামা ফিল্ম আমার কাছে ভালো লেগেছে। ভাবলাম এই ভালো লাগাটা শেয়ার করি।
সারাদিন মেতে থেকে থাকি হলিঊড নিয়ে। নিজের থেকেই ফিল করলাম বাংলা নিয়ে কিছু লিখতে। সরাসরি নিজের অভিজ্ঞতায় না গিয়ে,নেট ঘেটে ধার করে এই পোষ্ট করলাম। আশা করি ভালো লাগবে। বিস্তারিত কিছু বলছি না। শুধু একটা লিষ্ট দাড় করালাম।


সর্বকালের সেরা বাংলাদেশী চলচ্চিত্রঃ সমালোচক দৃষ্টিকোনে


বাংলাদেশে প্রচুর পরিমান মুভি মুক্তি পাচ্ছে নিয়মিত। যে কেউ স্বিকার করবে এখনকার মুভি কিছুই না। বাইরের কথা কি বলবো আমরা নিজেদের তুনলাই নিজেরা দিতে পারিনা এখন। যাই হোক দেখি সেরা মুভিগুলোর নাম। যা সমালোচকদের রায়ে নির্বাচিত হয়েছে।
এ বছরের শুরুর দিকে বেশ হতাশ করেছে। ট্রান্সফরমার, হ্যারি পটারে সিনেপলেক্স মেতে থাকলেও বরাবরের মত এবারো সেগুলো ছিন এক টানা। একই স্বাদ একই আমেজ। ভিন্ন কিছু আশা করার যায় নি। সেরকম কোনো মুভি আসেনি। জুনের পর থেকে বেশ কিছু মুভি এসেছে যেগুলো সত্যি অসাধারন। যেগুলো মাষ্ট সি। এরকমের ২০ টা মুভির কথা বলবো। এগুলো দেখলেই বছর কাভার। আর দেখার দরকার নেই। প্রতিতি মুভি নিসন্দেহে ভালো মুভি। তারপরেও আমি গ্রেড ঊল্লেখ করে দিব। যেটা আমার একান্ত ব্যক্তিগত মতামত। অনেকের ভালো না লাগতেই পারে। চেষ্টা করবো ডাউনলোড লিঙ্ক দেবার।

এই মুভি সকলের, যারাই বাস করে পরিবারে, মেনে চলে সমাজ ও নিয়ম। এই মুভি তাদের যারা নিয়মের বিপরীতে স্বাধিনতার গান গায়। এই মুভি সকলের আবার সকলের।
এই মুভি বিশেষ করে তাদের জন্য যারা মনে করেন মুভি মানে আর্ট, মুভি মানে প্রতিচ্ছবি, মুভি মানে শিক্ষা, মুভি দিয়ে জীবন গড়া সম্ভব।
এই মুভি তাদের জন্য যারা মনে করেন মুভি মানে ফালতু টাইমপাস। আকাম এবং সময়ের সবথেকে বড় অপচয়। এবার ধারনা পালটান ।


গত পর্বে আলোচনা করেছিলাম সেরা মুভি নিয়ে আমি আমার ধারনা বলে গেছি। কারা অস্কার নোমিনেশন পেতে আরে এবং কারা কে জিততে পারে। সম্পুর্ন নিজস্ব মতামত আমার।


এবারের পর্বে আলোচনা করবো সেরা পরিচালক নিয়ে। অস্কারে এটা আমার সবথেকে প্রিয় কাটাগরি। ২০১১ সালে বেশ ভালো মুভি এসেছে। নিয়ে এসেছেন কিছু চেনা এবং অচেনা পরিচালক। কিন্তু সেই টানটা থেকেই গিয়েছে যা সর্বদাই থাকে। কিছু কমন ডিরেক্টর এবং তাদের অস্কার ছিনিয়ে নেবার।
২০১১ সালের রিলিজ পাওয়া মুভিগুলো নিয়েই আয়োজিত হবে আগামি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে অস্কার অনুষ্ঠান। মুভি নিয়ে ঘাটাঘাটি এবং ব্যাপক পড়াশুনার পরিপেক্ষিতে কিছু মুভি চোখে পরেছে যেগুলো সহসাই অস্কার নোমিনেশন পাবে বলে আমি মনে করি। আপনার কি মনে হয় জানান।
২০১১ সালের প্রথম দিকে বেশীভাগি ছিল ব্যানিজিক ফিল্ম। কিন্তু এই মাস থেকে আগামি ২ মাস আমরা কিছু মুভির মুখোমুখি হব যেগুলো সেরাদের সেরা।


তাহলে আমি বলি আমার প্রেডিকেশন। এবারের পর্বে আমরা আলোচনা করবো শুধু সেরা পিকচার বা সেরা ফিল্ম । নিয়ে পরের পর্বে থাকবে সেরা অভিনেতা। এভাবেই এগিয়ে যাব।
যৌনতা এবং এর পারিপার্শিক বিষয় নিয়ে নির্মিত প্রায় ১৬৮০ এর উপরে মুভি শেয়ার করলাম। মুভিগুলো কিন্তু পর্নগ্রাফি না, শুধু মাত্র এই বিষয়টার উপরে থিম নিয়ে নির্মিত। Montenegro (1981),Lolita (1962).এই মুভিগুলো নিশ্চই দেখেছেন। বাকি লিষ্ট নিচে।
সতর্কতাঃ এটা কিন্তু অবশ্যি ১৮+ পোষ্ট। তাই ছোটদেরকে এখানে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হচ্ছে।


আমরা যারাই ইংলিশ মুভি দেখি তারা এই শব্দটার সাথে বিশেষ ভাবে পরিচিত। বহুবিদ অর্থের এই শব্দটা প্রটিতি মুভিতেই ব্যবহার হয়। এমন কিছু পরিচিত এবং বেশ ভালো মুভির নাম বলবো যেগুলোতে অসংখ্যবার ( Fuck ) শব্দটি ব্যবহারিত হয়েছে !!


২০০৫ সালের Fuck - a documentary on the word মুভিতে প্রায় মোট ৮২৪ বার Fuck শব্দটি ব্যবহারিত হয়েছে। মুভিটির রান টাইম ছিল ৯৩ মিনিট। ফলে গড়ে প্রতি ১ মিনিটে ৮.৮৬ বার ফাক ব্যবহার করা হয়েছে।
জঙ্গল কার না ভালো লাগে। কার না ইচ্ছা হয় লোকালয় ছেড়ে হারিয়ে যেতে হাজার মাইল। বন পাহাড় আর আধিবাসিদের অসাধারন জীবন যাপন উপভোগ করতে।
আমার জংগল খুব ভালো লাগে। প্রচন্ড। সাধারনতো আমি আমার ভালোলাগাগুলো মুভির ভিতরেই খুজে থাকি। ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় সেই অনুসারে আমিও পেয়ে যাই মুভির নাম।
জংগল মানে ক্রাইম, আডভেঞ্চার, থ্রিলিং, এবং আরো বিভিন্নরকম আনন্দদায়ক মুহুর্ত। দেখেও ঘুচে যায় চিরচেনা স্বাদ।
9/11 সংঘটিত হয় ২০০১ সালে। এবং সেসময়ে এটা মানুষের মনে বেশ প্রভাব ফেলে। শুরু হয় আলোচনা,সমালোচনা,তর্ক,মারামারি কাটাকাটি। খুব বেশিদিন আগের কথা না এটা। তারপরেও এটা বেশ আলচিত । এই বিষয়ের উপরে নির্মিত বেশ কিছু ভালো মুভি রয়েছে।
9/11 সমন্ধে বিস্তারিত জানতে এখানে কিল্ক করুন। এখানে কিছু হলিঊড এবং জার্মানি মুভি দিলাম। যার বিষয় বস্তু 9/11। মুভি দেখে সঠিক এবং বাস্তব ধারনা অর্জন করা সম্ভব।
আমরা জানি যে আমাদের জগতে চারটা ডাইমেনশন। দৈর্ঘ, প্রস্থ, উচ্চতা এবং সময় । এর বাইরের সব কিছুর মান শুন্য ধরা হয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মতবাদ পাওয়া যায়। কেউ কেউ আর ডাইমেশন বের করেছেন। সব কি গ্রহনযোগ্য।

তো পৃথিবির বাইরে বা আমাদের বাইরের বিভিন্ন ডাইমেনশনের বিভিন্নরকম জগত রয়েছে, এগুলোকেই Parallel জগত বলা হয়।

যাই হোক এসব আমি একটু কম জানি। তাই বলে যে আগ্রহি না তা তো না। প্রচুর আগ্রহ আছে
এই টার্মটার সাথে আমার বেশ আগে থেকেই পরিচিত ছিলো কিন্তু এর সঠিক অর্থ আমি জানতাম না। আমি ভাবতাম নতুন ফিল্ম গুলোকে যদি সাদাকালো করে বানানো হয় সেগুলোকে 'Film Noir' বলে। কিন্তু এটা বিশালাকারের একটা ভুল ছিল তা আমি জানলাম পরে। আমি আমার জানা নিয়েই বসে ছিলাম। কোনো ঘাটাঘাটা করিনি। হঠাত করেই ফেলুদার চারমিনার ভাইয়ের একটা পোষ্টের মাধম্যে আমি এই বিষয়টা জানতে পারলাম। পরে কিছু পড়াশুনার চেষ্টা করলাম। সে পড়াশুনার ফলাফল এই পোষ্ট।
'Film Noir' ।
এগুলো শুধুমাত্র আমার পছন্দ। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মুভি ডাউনলোড করতে গিয়ে সাইটগুলোর দেখা পেয়েছি। সেভ করে রেখেছিলাম। ৪০ টা হলো তাই আজ শেয়ার করলাম।
আমার দেখ বা বেশি ইউজ করা ৫ টা সাইট আগে দিলাম।

টপ ৫ মিডিয়াফায়ার মুভি ডাউনলোড সাইটঃ
সম্প্রতি রিলিজ করা মুভিগুলোর ভিতরে এটা ছিলো সবথেকে আলোচনায় এবং শুরু থেকেই বোঝা যাচ্ছিল, এটা বাকিগুলোর মত বোম ফাটাতে পারবে না। প্রধানত কারন ধরা হয়েছে, Will Turner, Elizabeth Swann এর মিসিং এবং নতুন ডিরেক্টর। শুধুমাত্র জাক স্পারো না Turner, Elizabeth Swann যে এই মুভির কতখানি প্রান জুড়ে ছিলো তা এই মুভিটি দেখলেই বোঝা যাবে।
কিছু কিছু হিন্দি ফিল্ম দেখলেই মনে হয় , কি অসাধারন মুভি। কত সুন্দর কাহিনি। কিন্তু আমাদের কি জানা আছে হিন্দি সেরা ফিল্মগুলোর ৯০ % হলিঊড থেকে কপি করা। ফ্রেম বাই ফ্রেম। আসুন দেখে নেই তাদের লিষ্টি।

1. Naksha -The Rundown (2003)
2. The Killer -Collateral (2004)
3. Krrish-Paycheck
4. Tathastu-John Q
5. Rang De Basant- All My Sons
6. Zinda – old boy
7. Mr Ya Miss- Hot Chic
আগের পর্বে ইনফো নিয়ে মুভি ডাইরেক্ট ডাউনলোড , মিডিয়াফায়ার ডাউনলোড, মুভির রিপ, জোড়া দেওয়া, গুরুত্ত্বপুর্ন সাইট, সাবটাইটেল , মুভি দেখার প্লেয়ারের ব্যাপার ক্লিয়ার করেছি। এবারের পর্বে আমরা আলোচনা করবো টরেন্ট ডাউনলোড। এবং বিভিন্ন সাইট থেকে টরেন্ট ও নরমাল মুভি লিচিং।
আগে আমরা জেনেছি কিভাবে মুভি সম্নধে তথ্য নিয়ে মুভি ডাউনলোড করতে হয়। মুভির বিভিন্ন রিপটার্ম। এবং স্টেজভু থেকে ডাউনলো্ড কৌশল।

যারা আগের পোষ্টটা দেখেছেন তারা নিশ্চই ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছেন।

@@@ মিডিয়াফায়ার থেকে মুভি ডাউনলোড @@@@@
মিডিয়াফায়ার থেকে মুভি ডাউনলোডের বেশ সুবিধা হয়েছে, প্রধানত এটা রিজিউম দেয়। তাছাড়া ওদের ইঙ্কোডিং ভালো, ব্লুরে মুভিগুলো খুব অল্প সাইজে তারা খুব তাড়াতাড়ি নেটে রিলিজ করে।
আপনি ইন্টারনেটে নতুন। মুভি দেখতে চান কিন্তু ডাউনলোড করতে পারেননা ? কিভাবে করতে হয় জানেননা? ভাল কথা.।

এক সময় আমিও জানতাম না। এই সামুর হাত ধরেই সব শিখেছি। এখন মোটামুটি আমাকে মাষ্টার বলা যায়। বুক্মার্ক হাতাতে গিয়ে উক্ত মুভি বিষয়ক পোষ্টগুলো পেয়ে গেলাম। ভাবলাম মুভি ডাউনলোডের খালটা খিচে দাই।
হিন্দি মুভি খুব কম দেখি। যাও দেখি তাও আবার খুব বাচবিচার করে দেখি। বন্ধুদের কাছ থেকে যথেষ্ঠ পরিমান ধারনা নিয়ে মুভিগুলো দেখা হয়েছে।হিন্দি হলো নকল মুভি। ওদের ৯০ % নকল। বাকি যেগুলো আছে সেখানে রয়েছে কিছু কিছু মাষ্টার পিচ। সেখান থেকে বেচে বেচে আমার প্রিয় ৫ টার কথা শেয়ার করবো। যদিও কাজটা খুব কঠিন। তারপরও চেষ্টা করছি।
ছোট বেলা থেকেই আমার সপ্ন যে আমি মুভি বানাবো। আমার ফিল্ম অস্কার পাবে। এসব আজে বাজে সপ্ন দেখে নিজেকে কিভাবে যেন তৈরী করে ফেলেছি। মুভি পাগল হিসাবে বন্ধু,ব্লগ, ফেসবুক,টুইটার সমাজে আমার ভালো নামডাক রয়েছে। যাই হোক সেই সুবাদে প্রচুর পরিমান মুভি দেখছি। বিভিন্ন রকম ভাষার বিভিন্ন রকমের পরিবেশের মুভি দেখেছি। শিখেছি(খূব অল্প)। জেনেছি অনেক কিছু। আমার মতে একটি মুভিকে আনন্দদায়ক এবং প্রাঞ্জল করার পেছনে সবথেকে বড় হালটা ধরেন মুভির ডিরেক্টর।তো এবারের পোষ্ট হলো ডিরেক্টরকে নিয়েই।
কিছু কিছু মুভি আছে যেগুলো মনকে আলাদা একটা প্রশান্তি এনে দেয়। মানুষকে উদ্ভুদ্ধ করে দৌড়াতে। শিখিয়ে দেয় কিছু মন্ত্র। সংলাপ ছলে শুনিয়ে যায় বেচে থাকার গান। A BEAUTIFUL MIND সেরকমের একটা মুভি।
  A BEAUTIFUL MIND সত্যিই অসাধারন একটা মুভি। গল্পের প্লটটা বেশ প্রশংসনিয়। সত্যিকার কাহিনি অবল্মবনে। অভিনয় করেছেন Russell Crowe । এমনিই অভিনয় করেছেন তিনি যা মুখের কথায় প্রকাশ করার থেকে মুভিটি দেখতে বলাই শ্রেয়। জন ন্যাশ চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। স্বয়ন জন ন্যাশ তার অভিনয়ের প্রশংসা করেছেন।
 জন ন্যাশ Schizophrenia নামক ভয়ঙ্কর মানসিক রোগে আক্রান্ত থাকে। কিন্তু সে অসম্ভব মেধাবী একজন গনিতবিদ।
প্রতিদিন একটা মুভি না দেখলে মাথা ঠিক থাকেনা। যেহেতু ব্রডব্যান্ড ইউজ করি সেহেতু নেট দিয়ে মুভি ডাউনলোড করি। মুভি যখন দেখবো তখন ভালো প্রিন্টই দেখবো>>>
৭২০,১০৪০ এসবই ডাউনলোড করি। আর এরজন্য টরেন্টই বেষ্ট।

হাজার হাজার টরেন্ট সাইট। বিভিন্নজন বিভিন্ন সাইট ইউজ করেন। আমি করি EXTRA TORRENT.। এই সাইটটী আমার প্রচন্ড প্রিয়। যথেষ্ট পরিমান সিড পাওয়া যায়। এবং প্রচুর স্পিড দেয়। কাল মাকগাইভেরের ৭টা সিজন। ৪৪ গিবি ডাউনলোড দিলাম । প্রায় ৭০ থেকে ৮০ কিলোবাইট পার সেকেন্ডে দিচ্ছে।