Search

আবারও রবীন্দ্রনাথ, আবারও ঋতুপর্ন। সাথে প্রসেঞ্জিত এবং যিশু। রাইমা , রিয়া দুই বোন এক মুভিতে এবং বিপরীত অভিনয় শিল্পী। নোউকাডুবি যারা পড়েছেন তারা জানেন একটু সাদাসিধে হলেও গল্পটা কত অসাধারন। আর ঋতুপর্নের ছোয়ায় মুভিটিতে এসেছে নতুন প্রান। যদিও যুগের তালে ঋতুপর্ন মুভিটিকে আডভেন্স আকারে প্রকাশ করেছেন। সেক্ষেত্রে রবীন্দনাথ থেকে অনুপ্রনিত বলা চলে। ঘটনার মাড়প্যাচে, মুভির মাঝপথে মুভি এত জমে ওঠে, সত্যি হা করে গেলার মত। আমার দেখা সেরা ১০ মুভির এটা একটা। এবং অন্যতম। নিজের অনিচ্ছায় বাবার ইচ্ছায় বিয়ে করতে বাধ্য হয় রমেশ। । অথচ শহরে তার প্রেয়সী তারই অপেক্ষায় খেলাঘর নির্মান করছে। ঝড়ের কবলে নৌকডুবি এড়িয়ে বউ নিয়ে শহরে এসেও সে ভুলতে পারেনা তার প্রেয়সীকে। দমিয়ে রাখতে না পেরে সবকিছু লুকিয়ে তার প্রেয়সী হেমাকে সে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। হেমা রাজি !!! 



এমতাবস্তায় জানাজানি হয়ে গেল সকলকিছু। বউ নিয়ে আবার অন্য স্থানে চলে এলো রমেশ। কিন্তু তার বউ এসব কি বলছে। সে হলো মোক্তার, তার বউ তাকে জানে ডাক্তার। রমেশ জানে বউয়ের নাম সুশীলা। বউ বলে নাম তার কমলা। বউয়ের গ্রামের বাড়ি কোথায়, আর রমেশও বা কি জানে? একি তার বউ ? হেমা তখন দুক্ষে ভেসে ভেসে আর না পেরে হাওয়া বদলাতে কাশি গেল। সেখানে এক ডাক্তারের সাথে পরিচয় হলো হেমা, তাকেই বিয়ে করবে ভাবছে, হটাত একদিন রমেশ কাশিতে এল। হেমার সাথে দেখা হলো। এবার ? ডাক্তার আর কমলার কি হবে ?
আমার রেটিংঃ ৪.৫

"প্রভাতে পথিক ডেকে যায়,অবসর পাইনি আমি হায়।
খেলাঘর বাধতে লেগেছি, আমার মনের ভিতর
খেলাঘর বাধতে লেগেছি। "

0 মন্তব্য(সমূহ):

Post a Comment